সকালে আজ একটু সুস্থ বোধ করলে পরিবারের লোক হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এবং স্কুল কর্তৃপক্ষকে জানায় সে পরীক্ষা দিতে চায় অর্থাৎ উচ্চমাধ্যমিকের তৃতীয় সেমিস্টার। হাসপাতালের পক্ষ থেকে এবং হরিপুর হাই স্কুল এবং সুত্রাগড় এমএন হাই স্কুল এর তৎপরতায় হরিপুর হাই স্কুলের সিট পড়া পরীক্ষা কেন্দ্র এমএন উচ্চ বিদ্যালয় এই শেষ মুহূর্তে উপস্থিত হয় রাহিবুল।
advertisement
এরপর প্রশাসনিক তৎপরতায় এবং দুই স্কুলের তৎপরতায় উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার প্রথম দিনের সেমিস্টারের বাংলা পরীক্ষা ঠিকঠাক ভাবেই দিতে পারল রাহিবুল।
এই বিষয়ে তার বাবা জালাল শেখ জানান, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ অতি তৎপরতার সঙ্গে তার ছেলেকে খুব ভালভাবে চিকিৎসা করেছে তার ফলেই অতি দ্রুত কিছুটা সুস্থ হয়েছে তবে যেহেতু পরীক্ষা তাই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এবং স্কুল কর্তৃপক্ষকে জানালে প্রথমে হাসপাতালে পরীক্ষার ব্যবস্থা করার ব্যবস্থা করা হয়। কিন্তু পরবর্তীতে ছেলে সুস্থ বোধ করায় তাকে হাসপাতাল থেকে ছুটি দিয়ে নিয়ে এসে তার পরীক্ষা দেওয়ার বন্দোবস্ত করা হয় এবং সব ঠিকঠাক ভাবে দেখে সে পরীক্ষা দিতে পেরেছে।