আরও পড়ুনঃ বর্ষার দিনে এসি চালানোর আগে-পরে এই ৪ টিপস মাথায় রাখুন! নাহলে চরিতরে খারাপ হবে দামি জিনিস
কেন্দ্রীয় সরকারি চাকরি পেয়ে এই প্রথম বাড়িতে আসার পর তাঁকে নিয়ে খুশিতে ভাসছে এলাকার বাসিন্দারা। গতকাল রাতে তিনি ফিরেছেন তার এলাকায়। হাসিমারা স্টেশন থেকে তাঁকে তার বাড়ি পর্যন্ত নিয়ে আসেন তার পরিবারের সদস্যদের পাশাপাশি এলাকার বাসিন্দারা।সাতালি চা বাগানের ৮ নম্বর আউট ডিভিশনে তারানা খাতুনের বাড়ি। প্রত্যন্ত এই এলাকার কোনও মেয়ে সরকারি চাকরি করবে, তা যেন স্বপ্নের মত।সিআইএসএফ-এর জওয়ান হিসেবে কাজ করবেন তারানা খাতুন। তার মা ও বাবা দুজনেই চা বাগান শ্রমিক।পরিবারে দারিদ্রতা থাকা সত্বেও পড়াশুনো চালিয়েছে তারানা। দিয়েছে চাকরি পরীক্ষা। তারপরেই এই সফলতা।তারানার মতে, লক্ষ্য নির্দিষ্ট হওয়া উচিত।এই এলাকার ছেলে মেয়েদের লক্ষ্য নির্দিষ্ট করতে হবে।
advertisement
তারানা এলাকায় আসার পর তাঁকে ফুলের মালা পড়িয়ে দেন বাসিন্দারা। করানো হয় তাকে মিষ্টি মুখ।এলাকার বাসিন্দা সিরাজুল আনসারী জানান, “তারানার বাবা, মা দুজনেই পরিশ্রম করেছে। তার বাবা ভোর চারটের সময় উঠে তারানাকে মাঠে নিয়ে গিয়ে দৌড় করাতেন। শরীর চৰ্চা করাতেন।এলাকার প্রতিটি মেয়ে তারানাকে দেখে অনুপ্রাণিত হক চাইছি আমরা।”
Annanya Dey