এভাবে পড়ুয়াদের ভবিষ্যৎ অন্ধকারে ডুবে যাচ্ছে বলে অভিযোগ। আগে ৩ জন শিক্ষক ছিলেন এই স্কুলে। সম্প্রতি একজন শিক্ষক অন্য স্কুলে বদলি হয়ে গিয়েছেন। তার বদলি নিয়েও উঠছে প্রশ্ন। তিনি নাকি হঠাৎ করেই বদলি হয়েছেন, অভিযোগ টিচার ইন চার্জের। যার ফলে আরও চরম সমস্যায় পড়েছেন বাকি দু'জন শিক্ষক। বর্তমানে বিদ্যালয়ের যে অফিস স্টাফ রয়েছেন, যিনি কখনও পড়ুয়াদের ক্লাস করাননি, আপাতত তিনিই অফ ক্লাস নিচ্ছেন।
advertisement
আরও পড়ুন: মাটি নিয়ে খেলা, লাল মাটির দেশের বিশেষ উদ্যোগে এক টুকরো ছেলেবেলার ছবি
বর্তমানে বিদ্যালয়ে ইংরেজি এবং ভুগোলের শিক্ষক রয়েছেন সংস্কৃত, বাংলা, বিজ্ঞান বিভাগের কোনও শিক্ষক নেই স্কুলে। এমন অবস্থায় স্কুলে আসতে চাইছে না পড়ুয়ারা। স্কুলে এলেও সময়ের আগে স্কুল ছুটি হয় বলে অভিযোগ। অভিভাবকদের অভিযোগ, বিদ্যালয়ের শিক্ষকের সংখ্যা কম তাই পঠনপাঠন ভালো হচ্ছে না। ছাত্র-ছাত্রীরা বিদ্যালয়ে এসে মিডডে মিল খেয়ে চলে আসে, পড়াশোনা ভাল ভাবে শিখছে না। এরকম চলতে থাকলে অভিভাবকদের তরফে বৃহত্তর আন্দোলন শুরু হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তাঁরা।
আরও পড়ুন: পুজোর আগে চরম সংকট মাটির, বড় দুর্গা প্রতিমার এবার কী হবে!
স্কুলে পঠনপাঠনে ব্যাঘাত ঘটছে, বিষয়টি স্বীকার করেছেন টিচার ইন চার্জও। কিন্তু তাঁর হাতেও কোনও কিছু নেই। তিনি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছেন। উল্টে তাঁকেই বলা হয় দু'জন অতিথি শিক্ষক নিয়োগ করাতে। কিন্তু তিনি এখনও কাউকে খুঁজে পাননি। এবিষয়ে তাঁর কিছু বলার নেই। নতুন শিক্ষক কবে নিয়োগ হয়, সেদিকে তিনিও তাকিয়ে রয়েছেন।সকলেই চাইছেন নতুন শিক্ষক নিয়োগ হোক তাড়াতাড়ি।
অনন্যা দে