স্বাধীনতার পর নাট্যমন্দির নামকরণ এবং নিয়মিত থিয়েটার চর্চা শুরু হয়। নাট্যমন্দির নামেই ছিল নাট্যদলের নাম। সেই দল ভেঙে ত্রিশূল, তরুণ তীর্থ আর নাট্যতীর্থ মিলে নতুন দল ত্রিতীর্থ নাট্যদলের জন্ম। প্রতিষ্ঠাতা হরিমাধব মুখোপাধ্যায়।
এদিন এই সংস্থার ৫৪ তম প্রতিষ্ঠা দিবস পালন হল সরম্বরের সাথে।ত্রিতীর্থ নাটকের বৈশিষ্ট্যের প্রধান স্তম্ভ ছিল গল্প বলা।যে গল্পের সঙ্গে থাকবে কিছু সামাজিক ম্যাসেজ। দীর্ঘ ৫৪ বছর পথ চলার ইতিহাসে ত্রিতীর্থ দেবীগর্জন, জল, বিছন, দেবাংশী, পীরনামা-সহ একাধিক বিখ্যাত নাটক উপহার দিয়েছে এই বাংলার নাট্য জগতকে।
advertisement
ইন্টারনেট, মোবাইলের যুগে নাটক দেখার মতো দর্শকের অভাব ক্রমশ বেড়েছে। নাটকের পালা নামাতে গিয়েও বারবার তৈরি হয়েছে নানা রকম আর্থিক সমস্যা। তার পরেও এত বছরের ধারাবাহিকতা ধরে রাখার কৃতিত্বের সাক্ষর তুলে ধরল হরিমাধববাবুর ‘ত্রিতীর্থ নাট্যসংস্থা’।
আরও পড়ুন: অন্য মহিলার সঙ্গে সম্পর্ক স্বামীর! হাতেনাতে ধরলেন স্ত্রী, পরের কাণ্ড মারাত্মক
এদিন সকালে পতাকা উত্তোলনের মধ্যে দিয়ে এই নাট্য সংস্থার প্রতিষ্ঠা দিবস উদযাপনের অনুষ্ঠান শুরু হয়। এরপর সারাদিনব্যাপী বিভিন্ন সাংস্কৃতি অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে বলে সংস্থার পক্ষ থেকে বলে জানা গেছে।
ঐতিহ্যবাহী ত্রিতীর্থ নাট্য সংস্থার প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষে সংস্থার সদস্যদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষের উপস্থিতি ছিল চোখে পরার মতোন।
সুস্মিতা গোস্বামী