এরপর আবার প্রতারিতদের নতুন জালে ফাঁসানোর চেষ্টা করেন প্রতারকেরা। অভিযোগ উঠেছে এমনটাই। প্রতারকরা ওই সমস্ত ব্যক্তিদের ক্রিপ্টোকারেন্সিতে বিনিয়োগের কথা বলেন। টাকা দ্বিগুণ করে দেওয়ার নামে চালানো হয় প্রতারণার ছক। যদিও শেষমেশ রেহাই পাননি প্রতারকরা। অবশেষে দুই প্রতারক ধরা পড়েছে পুলিশের জালে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে আসানসোলের বি এন আর মোড় চত্বরে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়ায়।
advertisement
আরও পড়ুন: দক্ষিণবঙ্গজুড়ে তাপপ্রবাহ, রোদের তেজে হিট স্ট্রোক হয়ে মৃত্যু!
পরে আসানসোল দক্ষিণ থানার পুলিশ গিয়ে দুজনকে আটক করেছে। যদিও তিনজনের মধ্যে দুজনকে ঘিরে রেখেছিলেন প্রতারিতরা। পরে তাদের পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়। প্রতারিত ব্যক্তিদের অভিযোগ, বছর তিনেক আগে তাদের কাছে চাকরি নেওয়া হয়েছিল টাকা। রেল, এফসিআই-সহ বিভিন্ন সরকারি দফতরে চাকরি দেওয়ার নাম করে প্রায় ৭০ লক্ষ টাকা তোলা হয়েছিল। কিন্তু তারা চাকরি দিতে পারেননি। পরে টাকা ফেরত চাওয়া হলে, চলছিল টালবাহানা পরে আবার ওই টাকা দ্বিগুণ করার লোভ দেখিয়ে বিনিয়োগের ছক তৈরি করেন প্রতারকরা।
আরও পড়ুন: ‘আরও গ্রেফতার হবে’, ইডির দাবির পরই গুঞ্জন, ‘এবার কে?’ যা সামনে আসছে, কল্পনাতীত!
অন্যদিকে, প্রতারকদের ধরার জন্য টাকা দেওয়া ব্যক্তিরা সকলে একজোট হন এবং প্রতারিতদের ঘিরে ধরেন। অশান্তির খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় পুলিশ। পরে দুই প্রতারিতকে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। যদিও, প্রতারণা করার অভিযোগ ওঠা এক ব্যক্তি জানিয়েছেন, চাকরি দেওয়ার নামে টাকা তোলার ব্যাপারে তিনি কিছু জানেন না। বিনিয়োগ সংক্রান্ত ব্যাপারে তার সঙ্গে আলোচনা হয়েছিল।
নয়ন ঘোষ