advertisement
অনেকই প্রশ্ন তুলেছেন যে মিষ্টি কি অত্যাবশ্যকীয় পণ্য যে দোকান খোলার অনুমতি পেলেন বিক্রেতারা? কেউ কেউ আবার রসিকতা করে বলছেন মিষ্টি খেলে মানুষের চরিত্র মিষ্টি হবে আর মিষ্টি মানুষের ধারে কাছে ঘেঁষবে না করোনা! অনেকে আবার বলছেন যে এভাবে মিষ্টির দোকান খোলা রাখার অনুমতি দিয়ে লকডাউনের গুরুত্ব কমানো হয়েছে৷
লকডাউন গ্যালন গ্যালন দুধ নষ্ট হচ্ছিল৷ মূলত মিষ্টির দোকানেই প্রচুর পরিমাণ দুধের চাহিদা থাকে৷ সেই সব দোকান বন্ধ হয়ে যাওয়ার ফলে প্রচুর পরিমাণ দুধ নষ্ট হতে শুরু করে৷ তাই প্রথম দফার লকডাউনে ৪ ঘণ্টা মিষ্টির দোকান খোলা রাখার অনুমতি দেয় সরকার৷ তবে এত কম সময় দোকান খোলা নিয়ে অনেক মিষ্টি বিক্রেতার অনেক মত ছিল৷ তাদের বক্তব্য ছিল যে এতটা কম সময় দোকান খুললে তাদের কোনও লাভ হবে না এবং এর পাশাপাশি কম সময় হাতে থাকার ফলে বিক্রেতারাও বেশি ভিড় করবেন৷
