advertisement
এর আগে অবশ্য মোবাইল ফোন, টিভি, রেফ্রিজারেটারের মতো বিভিন্ন পণ্য সামগ্রী (Non-Essential Goods) ই-কমার্স সংস্থাগুলিকে লকডাউনের মধ্যে হটস্পট নয়, এমন জায়গাগুলিতে বিক্রি করার অনুমতি দিয়েছিল কেন্দ্র ৷ কিন্তু দিন কয়েক যেতে না যেতেই নিজেদের সিদ্ধান্ত বদল করল কেন্দ্র ৷ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের তরফে স্পষ্ট জানিয়ে দেওয়া হল, লকডাউনের মধ্যে কোভিড-১৯ সংক্রমণ এড়াতে কোনওরকম ঝুঁকি নিতে চায় না কেন্দ্র ৷ তাই এই সময় অত্যাবশ্যকীয় পণ্য নয়, এমন কোনও সামগ্রী বাড়ি বাড়ি পৌঁছে দেওয়ার অনুমতি কোনও ই-কমার্স সংস্থাকে দিচ্ছে না কেন্দ্র ৷
লকডাউন শুরু হওয়ার পরে ভারতে পণ্য সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছিল অ্যামাজন, ফ্লিপকার্টের মতো আরও অনেক ই-কমার্স সংস্থা। এবার তা শুরু হওয়ার কথা ছিল। লকডাউনের মেয়াদ বাড়ানোর সঙ্গে সঙ্গেই প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছিলেন, ২০ এপ্রিলের পরে দেশের যে যে জায়গা সংক্রমণহীন সেখানে একটু একটু করে স্বাভাবিক হবে জনজীবন। কোন কোন জায়গা তা সরকারি ভাবেই ঠিক করা হবে।
প্রধানমন্ত্রীর এই ঘোষণার পরে পরেই করোনা হটস্পট বলে চিহ্নিত নয়, এমন এলাকাগুলিতে ২০ এপ্রিল থেকে পণ্য সরবরাহ করার সিদ্ধান্ত জানিয়েছিল অ্যামাজন-ফ্লিপকার্ট-সহ ই-কমার্স সংস্থাগুলি। কিন্তু রবিবার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের তরফে নির্দেশিকা জারির পর তেমনটা আপাতত আর হচ্ছে না ৷