সোশ্যাল মিডিয়ায় দক্ষিণ-পূর্ব রেলের যে নিজস্ব অ্যাকাউন্ট আছে সেখানেই চলছে এই আসর। অনেকেই আছেন যারা দক্ষিণ পূর্ব রেলের সদর দফতরে গিয়েছেন। দফতরের বাইরে থাকা যে হেরিটেজ ইঞ্জিন রয়েছে তা কবেকার কেউ জানেন কি? বা অনেকেই হয়তো এই ইঞ্জিন দেখেছেন। কিন্তু এই ইঞ্জিন কোথায় দেখেছেন, তা মনে করতে পারছেন না। রায়পুর-ধানতরি শাখায় ১৯৭৬ সাল অবধি ব্যবহার করা হয়েছিল ন্যারোগেজ ইঞ্জিন। সেই ইঞ্জিন এখন কোথায় গেলে দেখা যাবে? একটি বিখ্যাত স্টেশনের ছবি দেওয়া আছে। সাদা-কালো পোস্টকার্ড সেই ছবি দেখে বলতে হবে ওটি কোন স্টেশনের ছবি। ফলে ইতিহাস আর হেরিটেজ এই দুইয়ের মিশেলে চলছে দক্ষিণ পূর্ব রেলের ক্যুইজের আসর।
advertisement
দক্ষিণ-পূর্ব রেল সূত্রে খবর, আসলে ইতিহাস সাধারণ মানুষের কাছে তুলে ধরাই আসল উদ্দেশ্য। সেই কারণেই ঘরে বসে যাতে মানুষ ভারতীয় রেলের ইতিহাস জানতে পারেন তাই এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। লকডাউনের সময় দক্ষিণ পশ্চিম রেলওয়েএই ধরণের ক্যুইজের আয়োজন করেছিল আগেই। তাতে ব্যাপক সাড়া মিলেছে। বহু মানুষ শুধুমাত্র লাইক বা কমেন্ট করেই থেমে থাকেননি। অনেকেই রিট্যুইট করেছেন। অনেকে আবার এই রেল নিয়ে নানা তথ্য শেয়ার করেছেন। দক্ষিণ পূর্ব রেল সূত্রে খবর, প্রতিদিন রেল নিয়ে একটি করে প্রশ্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় তাদের হ্যান্ডেলে পোস্ট করা হবে। ২৪ ঘণ্টা সময় পাওয়া যাবে উত্তর দিতে। দুপুর ১২ টা থেকে পরেরদিন দুপুর ১২টা পর্যন্ত এই সময়। দক্ষিণ-পূর্ব রেল সূত্রে খবর, প্রতিদিন ক্যুইজে অংশগ্রহণকারীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে।
Abir Ghoshal