দোকানের বাইরে থাকা ম্যানিকুইনগুলোর মুখেও পরানো হয়েছে মাস্ক! কেননা দোকানে ঢোকার মুখে সবার আগে তা নজরে আসবে ক্রেতাদের। ব্যবসায়ী জানান, মাস্ক পড়া বাধ্যতামূলক করেছে রাজ্য সরকার। আর তাই সতর্কতা হিসেবেই এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। মাস্ক পরে না এলে কোনও ক্রেতাকেই দোকানে ঢুকতে দেওয়া হবে না। কোনও জামা কাপড়ই বিক্রি করা হবে না। দোকানে প্রবেশের মুখে প্রতিটি ক্রেতাকেই হ্যাণ্ড স্যানিটাইজারে হাত ভেজাতে হবে। এর আগে করোনা সতর্কতা হিসেবে শহরের বিভিন্ন পেট্রোল পাম্পেও পড়েছে পোস্টার। যেখানে লেখা রয়েছে "নো মাস্ক, নো পেট্রোল"।
advertisement
এমনকী মিষ্টির দোকানেও পড়েছে একই পোস্টার "নো মাস্ক, নো সুইটস"। শহরবাসীকে সচেতন করতেই উদ্যোগী ব্যবসায়ীরা। সরকারীভাবেও চলছে মাইকিং। বিলি করা হচ্ছে লিফলেট। এবারে এগিয়ে এসছে শহরের ব্যবসায়ীরাও। মারণ করোনার বিরুদ্ধে যুদ্ধে জিততে হলে এইভাবেই সকলকে যে এগিয়ে আসতে হবে। আর তাই এবারে ম্যানিকুইনের মুখও ঢাকল মাস্কে! করোনা আক্রান্ত হু হু করে বাড়ছে শহরেও। সোমবার থেকে খুলে যাবে শহরের একাধিক শপিং মল, রেঁস্তোরা। বাড়বে লোকের সংখ্যা। তাই সব মার্কেট থেকে শপিং মল সর্বত্রই চলছে করোনা সতর্কতা। পারস্পরিক দূরত্ব মেনে চলার পরামর্শ। তেমনি শেঠ শ্রীলাল মার্কেটে বেশ কিছু মার্কেট কমপ্লেক্স, সোনার দোকানের সামনে চলছে থার্মাল চেকিং। সবরকমই স্বাস্থ্য সুরক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছে শিলিগুড়ির শেঠ শ্রীলাল মার্কেটে।
Partha Pratim Sarkar