কোনরকম ঝুঁকি না নিয়ে খাদ্যমন্ত্রীকে বাইপাস সংলগ্নও বেসরকারি হাসপাতালে সন্ধ্যায় ভর্তি করা হয়। মন্ত্রীকে চিকিৎসকেরা কড়া পর্যবেক্ষণে রেখেছেন। যদিও চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, খাদ্যমন্ত্রী শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল। ভয়ের কোনও কারণ নেই। তবে খাদ্যমন্ত্রীর হাই ডায়াবেটিস রয়েছে। সেই বিষয়টা ভাবাচ্ছে চিকিৎসকদের।
জানা গিয়েছে, শনিবার হাবড়াতে দলীয় কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেছিলেন মন্ত্রী। ফলে সেখানে যে বা যারা তাঁর সংস্পর্শে এসেছিলেন, তাঁদের হোম আইসোলেশনে থাকার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি, মন্ত্রীর সল্টলেকের কার্যালয় ইতিমধ্যেই স্যানিটাইজ করা হয়েছে।
advertisement
তবে খাদ্যমন্ত্রী প্রথম নয়। করোনা আক্রান্ত হয়েছিলেন রাজ্যের দমকলমন্ত্রী তথা বিধাননগরের বিধায়ক সুজিত বসু। তাঁর বাড়ির এক পরিচারিকার শরীরে প্রথমে করোনা ধরা পড়ে। সুজিত বসু শুরুতে হোম আইসোলেশনে থাকলেও পরে তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করতে হয়। করোনা আক্রান্ত হয়েছিলেন পানিহাটির বিধায়ক নির্মল ঘোষ। এছাড়াও করোনা আক্রান্ত হয়েছিলেন রাজ্যের মন্ত্রী স্বপন দেবনাথ এবং প্রাক্তন মন্ত্রী কৃষ্ণেন্দুনারায়ণ চৌধুরী।
ABHIJIT CHANDA