TRENDING:

Coronavirus| জল-সাবান নিয়ে টোকেন "শুদ্ধিকরণ" মেট্রোতে

Last Updated:

মেট্রো সূত্রে খবর, এক একটি টোকেন দিনে চার বার করে সাধারণত ব্যবহার হয়। ফলে দিনে প্রতি টোকেন ধোওয়া হচ্ছে চার থেকে পাঁচ বার করে।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#কলকাতা: আগেই শুরু হয়েছিল রেক স্যানিটাইজেশনের কাজ। এবার শুরু হল টোকেন শুদ্ধ করার কাজ। পুজোর আগে যেমন শুদ্ধ করে নেওয়া হয় নানা উপাচার। তেমনি এবার ভাইরাস ঠেকাতে স্যানিটাইজেশন হচ্ছে মেট্রো টোকেনের। ভোর থেকে রাত অবধি চলছে মেট্রোর প্ল্যাটফর্মে স্যানিটাইজেশন। যেখানেই যাত্রীদের হাত লাগে বা স্পর্শ হয় সেই সব জায়গাই চলছে জল, সাবান ও ভাইরাক্স দিয়ে পরিষ্কারের কাজ। এর সাথে এবার যুক্ত হল, টোকেন পরিষ্কারের কাজ। কারণ যাত্রীদের সাথে এই টোকেন আর যিনি কাউন্টারে বসে আছেন তার স্পর্শ ঘটে সব সময়। ফলে টোকেন শুদ্ধিকরণ শুরু হয়ে গেল কলকাতা মেট্রোয়।
advertisement

নোয়াপাড়া থেকে কবি সুভাষ অবধি মেট্রো ব্যবহারকারীর সংখ্যা গড়ে থাকে প্রায় সাত লক্ষ। তাদের জন্য সব স্টেশন মিলিয়ে এখন টোকেন প্রয়োজন হয় প্রায় আশি হাজার। করোনার জেরে যাত্রী কমে গেলেও টোকেন ব্যবহার কমছে না। নতুন চালু হওয়া ইস্ট ওয়েস্ট মেট্রোয় টোকেন লাগে প্রায় ২৫০০ দিনে। করোনার জেরে তা কমে চলে এসেছে প্রায় এক হাজারে। বারবার হাত বদল হওয়া এই প্লাস্টিকের টোকেনের মাধ্যমে যাত্রী থেকে মেট্রোর স্টাফ যে কেউ সংক্রামিত হতে পারে। তাই শেষ মেষ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে প্লাস্টিকের টোকেনের সাবান, ভাইরাক্স মেশানো জলে স্নান করানো হবে।

advertisement

এই কারণে সব স্টেশনে বরাদ্দ হয়েছে নতুন করে তিনটি করে বালতি। স্টেশন মাস্টারের ঘরে বা টিকিট কাউন্টারের অফিসের মেঝেতে চলছে টোকেন স্যানিটাইজেশনের কাজ। যে যখন পারছেন তখনই প্লাস্টিকের বালতিতে সাবান-জল এবং জীবাণুনাশক দিয়ে ধোয়া হচ্ছে টোকেন। তারপর তা ভালো করে মুছে, শুকিয়ে ফের টিকিট কাউন্টারে পাঠানো হচ্ছে ব্যবহারের জন্য।

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
ভুটান যাওয়া আরও সহজ! সস্তায় কলকাতা থেকে জয়গাঁ এক বাসে, দেখে নিন ভাড়া-সময়সূচি-রুট
আরও দেখুন

মেট্রো সূত্রে খবর, এক একটি টোকেন দিনে চার বার করে সাধারণত ব্যবহার হয়। ফলে দিনে প্রতি টোকেন ধোওয়া হচ্ছে চার থেকে পাঁচ বার করে। বিশেষ করে রাতের বেলা সব টোকেন জীবাণুমুক্ত করা এখন মাস্ট হয়ে গেছে মেট্রো স্টাফেদের কাছে। যারা মেট্রো সফর করেন, তাদের মধ্যে ৪০ শতাংশ যাত্রী ব্যবহার করেন স্মার্ট কার্ড। স্মার্ট কার্ড যে ইলেকট্রিক পাঞ্চ গেটে পাঞ্চ করা হয় সেগুলিকেও স্যানিটাইজ করে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু যাত্রীদের একটা বড় অংশ যেহেতু টোকেন ব্যবহার করেন তাই সংক্রমণ রুখতে এই ব্যবস্থা নিল মেট্রো। অন্যদিকে, মেট্রোর স্টাফেদের প্রত্যেককেই ইতিমধ্যেই হ্যান্ড স্যানিটাইজার দেওয়া হয়েছে।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/করোনা ভাইরাস/
Coronavirus| জল-সাবান নিয়ে টোকেন "শুদ্ধিকরণ" মেট্রোতে
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল