রাজ্যের ২ জওয়ান সহ দেশের ২০ জওয়ানের শহিদ হওয়ার ঘটনায় ভারত সরকার যথাযথ মর্যাদা দেয়নি বলেও অভিযোগ রাজ্য কংগ্রেসের। তাঁর মতে, রাহুল গান্ধী চীন সীমান্ত নিয়ে বারবার কেন্দ্রকে অবস্থান স্পষ্ট করার আবেদন জানায়, তারপরেও প্রধানমন্ত্রীর নীরবতা অবাক করে! সোমেন মিত্রের কথায়, " শুধু ভাইয়ো আর বন্ধুঁও বলে হয়না, দায়িত্ব শেষ হয় না। ৫৬ ইঞ্চির ন্যাকামো হচ্ছে দেশের সীমান্ত নিয়ে।" বিধান ভবনে এদিন রাহুল গান্ধির জন্মদিন উপলক্ষে গরিব ও দুঃস্থদের চাল, ডাল, আটা, তেল, নুন সহ নিত্যসামগ্রীর প্যাকেট তুলে দেওয়া হয়। করোনা, আমফান জেরে কোনও অনুষ্ঠনে না করার নির্দেশ দেন খোদ রাহুল গান্ধি। রাহুলের জন্মদিনের অনুষ্ঠানের বড় অংশ জুড়ে থাকে ভারত-চিন সীমান্ত সংঘর্ষ। শহিদদের স্মরণে ২ মিনিট নীরবতা পালন করা হয় এদিন প্রদেশ কংগ্রেসের তরফে।
advertisement
চিন সীমান্তে নিহত ২০ শহিদদের বেদিতে মাল্যদান ও মোমবাতি প্রজ্জ্বলনের মধ্যে দিয়ে রাহুল গান্ধী জন্মদিনের অনুষ্ঠান শুরু হয়। কংগ্রেসের উপস্থিত নেতাদের প্রত্যেকেই ফুল ও মালা চড়ান ২০ শহিদদের স্মৃতিচারণে। ছোট্ট মঞ্চে প্রদীপ ভট্টাচার্য, শুভঙ্কর সরকার, দেবপ্রসাদ সরকারদের পাশে নিয়ে সোমেন মিত্র এদিন ৫৬ ইঞ্চির প্রসঙ্গ টেনে আনেন। "
পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন, ১ জন ভারতীয় সেনা মৃত্যু হলে ২৫ জন চিনা সেনার মৃত্যু চাই। এটাই আসল ৫৬ ইঞ্চি।"সোমেন মিত্র এখানেই না থেমে আরও জানান, প্রধানমন্ত্রী চুপ কেনো? বেরিয়ে এসে জানান দেশবাসীকে আসল ঘটনা। রাজ্যের বীর শহীদের পরিবারও চাইছে বদলা। আমরাও চাই চিনের হামলার উপযুক্ত জবাব। তবে মাথা উঁচু করে।
Arnab Hazra