ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিক্যাল রিসার্চের সঙ্গে যুক্ত হয়ে ভারত বায়োটেক এই কোভ্যাকসিন তৈরি করছিল। সংস্থার পক্ষ থেকে জানান হয়েছে, ট্রায়াল চলাকালীন কিছু সমস্যা দেখা দিয়েছিল, যেটি একেবারেই মাইল্ড এবং পরে সেই সমস্যার সমাধানও তারা করতে পেরেছে। এই কোভ্যাকসিন শরীরে অ্যান্টিবডিকে সঠিক মাত্রায় ধরে রাখতে সাহায্য করবে।
সংস্থার তরফে বলা হয়, ৩০ জুলাই এক জন রোগীকে এই ভ্যাকসিন দেওয়া হয়েছিল। প্রথম পর্বের ট্রায়ালটি দেখে সংস্থা জানায় যে, ভ্যাকসিন নিরাপদ এবং কার্যকর বলে মনে করার মতো পর্যাপ্ত প্রমাণ থাকলে তবেই জরুরি ভিত্তিতে ব্যবহারের অনুমোদন চাওয়া যেতে পারে। তবে, চূড়ান্ত অনুমোদন কেবলমাত্র পরীক্ষা এবং সম্পূর্ণ ডেটা বিশ্লেষণ করার পরই জানা যাবে। উল্লেখযোগ্যভাবে, স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের একটি কমিটি গত মাসে ভারত বায়োটেকের ভ্যাকসিন জরুরি ভিত্তিতে ব্যবহারের অনুরোধ খারিজ করেছিল এবং ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা ও সুরক্ষা কতটা রয়েছে তা জানার জন্য আরও ডেটা চেয়েছিল। অন্যদিকে, সংস্থাটি ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা কতটা রয়েছে সেই ডেটা এখনও প্রকাশ করেনি, যা জরুরি ব্যবহারের আবেদন মঞ্জুর করার জন্য প্রয়োজন।
advertisement