যদিও একথা মানতে নারাজ কনিকা। ফোনে কনিকা কাপুরের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, " আমি আমার বাচ্চাদের সঙ্গে লন্ডনে ছিলাম। আমি লন্ডন আর লখনউতে যাতায়াত করতেই থাকি। আমি মার্চের ৯ তারিখে এয়ারপোর্টে নামি। তখন আমাকে একটা ফর্ম ফিলাপ করতে হয়। সেখানে আমার জার্নির সব ইনফরমেশন দিতে হয়। সে সময় আমাকে চেক করা হয়। আমাকে কেউ বলেনি কোয়ারেন্টাইনে যেতে। আমার শরীরে করোনার কোনও লক্ষনই ছিল না। আমি লন্ডন থেকে মুম্বাই হয়ে লখনউতে আসি। এখানে আমার বাবা মা রয়েছেন। আমি তাঁদের সঙ্গে দেখা করি। এখানে আমার নিজের বাড়িও রয়েছে। আমার ছোটবেলার এক বন্ধুর জন্মদিন ছিল। সেই জন্য একটা ছোট্ট গেটটুগেদার হয়। যেখানে তার বাবা মা, আমার বাবা মা ও সামান্য কয়েকজন উপস্থিত ছিলেন। এটা একটা ছোট্ট গেটটুগেদার ছিল । তেমন কোনও বড় পার্টি নয়। এর পর মার্চের ১৩ তারিখ আমার নিজের নিজেকে সন্দেহ হয়। যে আমার করোনা নেই তো। তখন আমি ফোন করে দ্বায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের আমার করোনা টেস্টের জন্য। এবং টেস্টে পজিটিভ ধরা পড়ে। তবে আমাকে একবারের জন্যও কেউ হোম কোয়ারেন্টাইনে যেতে বলেননি। তবে আমি নিজে থেকেই সোশ্যাল জমায়েত এরাই। " কনিকা কাপুরের এই বক্তব্যের পর সত্যিই আর কিছু বলার থাকে না। তবে এই ভাইরাস যে দ্রুত গতিতে ছড়াচ্ছে তাতে মানুষের রাগ বা চিন্তা হওয়াটা খুব স্বাভাবিক। এই রোগের মোকাবিলার জন্য সকলকে আরও সর্তক থাকতে হবে। কোনও রকম খাম খেয়ালি করলেই কিন্তু মুশকিল।
advertisement