ডাঃ গুলেরিয়া বলেছিলেন, 'এটা বলা মুশকিল যে ডেল্টা প্লাস ভ্যারিয়েন্ট এই দেশে কী আকার নেবে৷ তবে করোনাভাইরাস ডেল্টা প্লাসের রূপটি বিশ্বজুড়ে যেভাবে বাড়ছে, তা দেখে সুরক্ষা বিধি নিয়ে আপস করা যাবে না। করোনার ভাইরাস সম্পর্কিত যে সমস্ত কেস রেজিস্ট্রি (COVID19 case register) করা হয়েছে সেদিকে নিবিড় নজর রাখা দরকার, যাতে এই সংখ্যা হাতের বাইরে বেড়িয়ে না যায়। এখন থেকে তৃতীয় তরঙ্গ এড়াতে ব্যবস্থা গ্রহণ করা এবং সতর্ক হওয়া প্রয়োজন। এর পাশাপাশি, এখনও পর্যন্ত যে সমস্ত কোভিড -১৯ প্রোটোকল (COVID19 protocol) মেনে চলা হচ্ছে, সেগুলি অনুসরণ করার উপর জোর দিয়েছেন তিনি। করোনা টেস্ট করা খুবই প্রয়োজন যাতে রোগ ধরা পড়ে, বলছেন ডাঃ গুলেরিয়া৷
advertisement
আরও পড়ুন COVID19 New Variant: করোনার নতুন রূপ কতটা ভয়ঙ্কর? কীভাবে আগলে রাখবেন শিশুদের?
ডাঃ গুলেরিয়া আরও বলেছেন, করোনার তৃতীয় তরঙ্গ (Corona Third Wave India) এড়াতে প্রত্যেককে সজাগ হওয়া দরকার। বিশ্বজুড়ে করোনায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা যেভাবে বাড়ছে তা বিবেচনা করে ভারতেও তৃতীয় ঢেউয়ের আশঙ্কা প্রবল। মনে করা হচ্ছে আগামী কয়েক মাসের মধ্যে দেশে তৃতীয় ঢেউ আছড়ে পড়বে বিপুল ভাবে এবং তা যাতে এড়ানো যায়, তারই ব্যবস্থার কথা বলেছেন এইমস ডিরেক্টর৷
করোন দ্বিতীয় ঢেউ দুর্বল হওয়ার সাথে সাথে বিধিনিষেধে শিথিলতা দেওয়া হচ্ছে। বহু ক্ষেত্রে ছাড় দেওয়া হচ্ছে৷ তবে এখনও পর্যন্ত স্কুল খোলা হয়নি৷ বাচ্চাদের স্কুলে যাওয়া প্রয়োজন বলে মনে করেন ডাঃ গুলেরিয়া৷ তবে তার জন্য কী প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ প্রয়োজন, তা নির্ধারণের কথা জানিয়েছেন তিনি৷