দিল্লি প্রশাসনের রিপোর্ট অনুযায়ী, ১ এপ্রিল থেকে সিল করে দেওয়া হয়েছে হাসপাতাল। সেখানে কোনও রোগীর আত্মীয়কেও প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না। ১ এপ্রিল হাসপাতালে সব মিলিয়ে ২২ জন করোনা পজেটিভের সন্ধান মিলেছিল। তারপর থেকে কোয়ারেন্টাইনে রয়েছেন সবাই। কিন্তু তারপরেও ৬ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন।
ঘটার সূত্রপাত এক চিকিৎসকের থেকে। ক্যানসার ইনস্টিটিউটে কর্মরত ওই চিকিৎসক বাড়ি গিয়েছিলেন। সেইসময় লন্ডন থেকে বাড়ি ফেরেন তাঁর ভাই। ভাইয়ের থেকে করোনা আক্রান্ত হন ওই চিকিৎসক। সেখান থেকেই হাসপাতালের রোগী এবং অন্যান্য কর্মীদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে। সেখান থেকেই আক্রান্ত হন তিনজন ক্যানসার রোগী। তারপরই বন্ধও করে দেওয়া হয় হাসপাতাল। এদিন ফের একজন রোগীর রিপোর্ট পজেটিভ আসে। সব মিলিয়ে ক্যানসার আক্রান্ত চার রোগী করোনা পজেটিভ, জানিয়েছেন দিল্লির স্বাস্থ্যমন্ত্রী সত্যেন্দ্র জৈন।
advertisement
এদিকে, হাসপাতাল বন্ধ করে দেওয়ার পর বেশ কিছু রোগীকে অন্য হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। ক্যানসার আক্রান্তদের এমনিতেই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা একেবারে কম থাকে। তার উপর করোনা থাবা বসানয় রোগীদের নিয়ে ছন্তিত প্রশাসন।