তিন সন্তানের মা মারিয়া এপ্রিলের শুরুতে করোনায় আক্রান্ত হন। তাঁর যা বয়স তাতে হাসপাতালে টানা হ্যাঁচড়া করলে হতে পারে বড় সমস্যা হতে পারে, তা অনুমান করেই তাঁকে ঘরেই আইসোলেশানে রেখে চিকিৎসা শুরু হয়। ইতিমধ্যেই জেরোনটোলজি রিসার্চ গ্রুপের পক্ষ থেকে চিহ্নিত করা হয় সবচেয়ে বয়স্ক করোনা রোগী হিসেবে।
করোনা সংক্রমণের শুরু থেকেই স্বাস্থ্যকর্মীরা বলতে শুরু করেন, এই রোগে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকি প্রবীণদের। কিন্তু সমস্ত তত্ত্বকেই নস্যাৎ করে লড়তে থাকেন মারিয়া।
advertisement
ডেইলি মেল-এ প্রকাশিত সংবাদ অনুযায়ী এখন তিনি সুস্থই আছে। আর পাঁচজন করোনারোগীর মতোই সেরে উঠলেও অঙ্গপ্রত্যঙ্গে ব্যথা রয়েছে। চিকিৎসকদের বিশ্বাস, আর কিছু দিনেই পুরো চনমনে হয়ে উঠবেন তিনি।
মারিয়ার খবর সামনে আসার আগে জানা গিয়েছিল, অন্য এক স্প্যানিশ মহিলার কথা। ১০৬ বছর বয়সি আনা দেল ভাল্লেও করোনাযুদ্ধ জয় করে সংবাদ শিরোনামে এসেছিলেন। তবে সবাইকে ছাপিয়ে গিয়েছেন মরণজয়ী মারিয়ার আখ্যান।