এই সকল তামাক চাষিদের অধিকাংশের বক্তব্য, "শিলা বৃষ্টি ও বৃষ্টিপাতের কারণে তামাক গাছের পাতা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এছাড়াও তামাক গাছের থেকে তোলা পাতা গুলিকে শুকোতে গেলে পর্যাপ্ত রোদ্রের প্রয়োজন। বৃষ্টিপাত থাকার কারণে সেই সমস্ত পাতা শুকোতেও সময় লাগছে বেশ অনেকখানি। অধিকাংশ সময় পাতা পচে যাওয়ার বা নষ্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকছে। তাই বাজারে এই বারের তামাকের যোগানের ক্ষেত্রে একটা সমস্যা দেখা দিতে চলেছে। সঠিক সময়ে পাতা তুলে শুকোতে না পারলে বাজারে তামাকের জোগান কম পড়বে। এবং চাষীদের ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে। এবং বাজারে তামাকজাত দ্রব্যের দাম বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা থাকবে।"
advertisement
আরও পড়ুন: শ্রদ্ধা-কাণ্ডের ছায়া এবার বাংলায়! স্ত্রীর দেহ তিন টুকরো করে একী করল স্বামী
সমগ্র পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে যে তামাক উৎপাদন করা হয়ে থাকে তার শতকরা ৮০ ভাগই উৎপাদন হয় কোচবিহার জেলাতে। পশ্চিম বাংলার বুকে যেসব ফসলের চাষ করা হয়ে থাকে। সেই ফসল গুলির মধ্যে একটি অন্যতম উচ্চমূল্যের বাণিজ্যিক ফসল হলো তামাক। রাজ্যের বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক সীমান্ত লাগোয়া একটি প্রান্তিক জেলা কোচবিহার।
আরও পড়ুন:
আর কোচবিহার জেলায় উৎপাদিত এই তামাক শুধুমাত্র দেশেই নয় বিদেশেও রপ্তানি করা হয়ে থাকে বহু সময়। তবে এই বছর মরশুমি বৃষ্টিপাত অনেকটাই ক্ষতি করতে চলেছে তামাক চাষিদের তামাক গাছের। আর তার জেরেই চিন্তার ভাঁজ ফুটে উঠেছে তামাক চাষিদের কপালে। তামাক গাছের ক্ষতি হলে এ বছর তামাক সেবনকারীদের জন্য চিন্তার খবর আসছে।
Sarthak Pandit