মদনমোহন কলোনি স্পোর্টিং ক্লাবের দুর্গাপূজো কমিটির সভাপতি শঙ্কর রায় জানান, "গত দু'বছর করোনা অতিমারীর প্রভাবের কারণে আমরা পুজো সেরকম জাঁকজমকপূর্ণ করে করতে পারিনি। এ বছর আমাদের পুজোর বাজেট অনেকটাই বেশি থাকছে। পুজোর বাজেট নিয়ে কোনও রকমের খামতি চোখে পরবে না এবছর। পুজো কমিটির প্রত্যেকটি সদস্য এবং এলাকার বাসিন্দারা সকলেই খুশি রয়েছেন এবছর দুর্গাপুজো ভালো করে হওয়ার কারণে।"
advertisement
প্রত্যেকটি মানুষের জীবনে ছোটবেলার বিভিন্ন স্মৃতির মধ্যে ঘুড়ির স্মৃতি রয়েছে। ছোটবেলার সেই সমস্ত স্মৃতি ফিরিয়ে আনতে কোচবিহার মদনমোহন কলোনির স্পোটিং ক্লাবের এই অভিনব উদ্যোগ। এ বছর তাদের পুজো মণ্ডপে ঘুরতে আসলে পূর্ণার্থী ও দর্শনার্থীদের যথেষ্ট ভালো লাগবে বলে মনে করছেন পুজো কমিটির সদস্যরা। রংবেরঙের নানা রকমারি ঘুড়ির সম্ভারে, ভরে থাকবে কোচবিহার মদনমোহন স্পোর্টিং ক্লাবের পুজো মণ্ডপ। তাই একথা খুব সহজেই বলা সম্ভব যে কোচবিহার জেলার দুর্গা পুজো গুলির মধ্যে অন্যতম একটি দুর্গাপুজো হয়ে উঠতে চলেছে কোচবিহার মদনমোহন স্পোর্টিং ক্লাবের দুর্গাপুজো।
আরও পড়ুন: পুজোর মধ্যেই ৩০৭৬২ জনকে চাকরি! বাংলার কর্মহীনদের জন্য বড় আপডেট দিলেন মুখ্যমন্ত্রী!
স্থানীয় বাসিন্দা সুমন নন্দী বলেন, "দু'বছর আমাদের এখানে পুজো খুব একটা ভালো হয়নি। তবে এ বছর শুরু থেকেই পুজো নিয়ে আলাদা একটা উত্তেজনা কাজ করছে এলাকার বাসিন্দাদের মধ্যে। সম্পূর্ণ কোচবিহার শহরের দুর্গা পুজোর মধ্যে অন্যতম একটি পুজো রূপে আত্মপ্রকাশ করতে চলেছে আমাদের পাড়ার এই পুজো।"
সার্থক পণ্ডিত





