পানের দোকানের ব্যবসায়ী তিমির চন্দ্র দাস জানান, দীর্ঘ প্রায় ২৫ বছর ধরে এই রাস মেলায় পানের দোকান নিয়ে আসেন তিনি। তবে এখনও পর্যন্ত তার বানানো বাহারি পানের চাহিদা একটুও কমেনি কোচবিহারে। প্রতি বছর প্রচুর মানুষ ভিড় করেন তার দোকানে তার বানানো বিভিন্ন ধরনের পান খেতে। ছোট থেকে বড় সকলের জন্যই তার কাছে পান রয়েছে। " একবার যে তার পান খেয়েছেন, সে তার প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়েছেন। এমনটাই দাবি করেন তিনি। এবছরের মেলার এই পানের দোকানে বিশেষ আকর্ষণ রয়েছে মাত্র ৫০ টাকায় ফায়ার পান। বাকি সব পানের মূল্য রয়েছে একদম সাধ্যের মধ্যেই। সকলেই যাতে এই বাহারি পানের স্বাদ নিতে পারেন সেই দিকে লক্ষ্য রেখেই দাম রাখা হয়েছে।
advertisement
কোচবিহারের মানুষেরা রাস মেলার এই পানের দোকানের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিড় করছেন। শুধুমাত্র কোচবিহারের মানুষেরাই নয় বাইরে থেকে আসা পর্যটকেদের ও দেখা যাচ্ছে পানের দোকানে ভিড় করে পান খেতে। এই পানের মধ্যে ব্যবহৃত মশলার কারণেই এই পান এত সুস্বাদু হয়। তবে এই মশলা গুলির বেশিরভাগ অন্য পানের দোকানে খুব একটা চোখে পড়েনা। রাস মেলার মধ্যে যেই দোকান গুলিতে সর্বাধিক ভিড় চোখে পড়ছে তার মধ্যে এই বাহারি পানের দোকান অন্যতম। মেলায় আসা এক পর্যটক সুমিত সরকার বলেন, "এই পানের দোকানের পান খেতে দারুন। এবং প্রতি বছর এই মেলায় ঘুরতে আসলে অন্তত পক্ষে একবার এই দোকানের পান খেয়ে থাকি। বিভিন্ন ধরনের পান পাওয়া যায় এই পানের দোকানের মধ্যে।"
Sarthak Pandit