স্থানীয় ও প্রশাসন সূত্রে খবর,বিক্রম দাস ও বাপী দাস মঙ্গলবার বিকালে তোর্সায় স্নান করতে নেমেছিলেন। তারপর বিক্রমের হদিশ মিললেও বাপীর হদিশ আর পাওয়া যায়নি। বিক্রমকে স্থানীয় বাসিন্দারাই নদী থেকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করেন। উভয়ের বাড়ি কোচবিহারের টাকাগাছ রাজারহাট গ্রাম পঞ্চায়েতের জিবধরের কুঠি গ্রামে। ঘটনায় উদ্বিগ্ন বাপীর পরিবারের সদস্যেরা।
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছন বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের আধিকারিক অরূপ চৌধুরী ও পুণ্ডিবাড়ি থানার পুলিশ। নদীতে স্পিডবোর্ডে নামিয়ে তল্লাশি চালানো শুরু করা হয়। কিন্তু সন্ধ্যা পর্যন্ত তল্লাশি চালিয়েও কোন হদিশ মেলেনি। সন্ধ্যা নামায় তল্লাশি চালাতে অসুবিধার সম্মুখীন হতে হচ্ছে বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের।
advertisement
এই ঘটনার ব্যাপারে কোচবিহার সদর মহকুমা শাসক রাকিবুর রহমান বলেন, "প্রথম দিন তল্লাশি চালিয়েও খোঁজ পাওয়া যায়নি। দ্বিতীয়দিন ও সারাদিন তল্লাশি চলেছে।"






