তাই যে কোনও পর্যটক এই মিউজিয়ামে প্রবেশ করতে পারেন খুব সহজেই। এই মিউজিয়ামের মধ্যে রয়েছে রাজ আমলে ব্যবহৃত বিভিন্ন যন্ত্রপাতি। এছাড়াও আছে রাজ পরিবারের নানান জিনিস। প্রত্যেকটা জিনিসকে খুব সুন্দরভাবে সকলের জন্য সাজিয়ে রাখা হয়েছে। এছাড়াও এই মিউজিয়ামের মধ্যে পার্ক সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা দেওয়া রয়েছে। প্রতিদিন প্রচুর সংখ্যক পর্যটক এই মিউজিয়ামটি দেখতে আসছেন। শুধুমাত্র কোচবিহারের মানুষেরাই নয়, কোচবিহারের বাইরে থেকে আগত বহু মানুষ এই মিউজিয়ামের প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়েছেন।
advertisement
আরও পড়ুন: আসছে একশৃঙ্গ গন্ডার-কালো হরিণ, বাড়তে চলেছে বেঙ্গল সাফারির আকর্ষণ
নরেন্দ্র নারায়ণ পার্ক কর্তৃপক্ষের উদ্যোগেই তৈরি হয়েছে এই মিউজিয়াম। এখানে একটি রিভিউ বুক আছে। যেখানে এই মিউজিয়াম দেখতে আসা পর্যটকরা তাঁদের মন্তব্য লিখতে পারবেন। ইতিমধ্যেই কোচবিহার জেলার মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে এই পার্কের সুনাম। পার্কে ঘুরতে আসা এক পর্যটক জানান, "রাজা আমলে তৈরি শহর হল কোচবিহার। এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য সকলের মনকে আকর্ষণ করে। তবে এই নরেন্দ্র নারায়ণ পার্ক কোচবিহার শহরের সৌন্দর্যকে আরও কয়েকগুণ বাড়িয়ে তুলেছে। এছাড়াও এই পার্কের মধ্যে যে মিউজিয়ামটি শুরু করা হয়েছে তা যে কোনও পর্যটকের মন আকর্ষণ করবে।"
সার্থক পণ্ডিত