পশ্চিম মেদিনীপুরের বিভিন্ন প্রান্তে তাঁত শিল্পীদের বসবাস। সকাল থেকে হাত টানা মেশিনে খটখট শব্দ করে তাঁত বুনে আর্থিকভাবে স্বনির্ভর হতেন বেশ কয়েকটি পরিবার। তবে কালের নিয়ম এই সভ্যতার আলোকে বিলীন হতে বসেছে এই শিল্প। তবে এবার ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই রামজীবনপুরের প্রায় তিন শতাধিক তাঁত শিল্পীদের। বাড়িতে এবার সুতোর কাপড় না বুনে বিশেষ এক সুতো দিয়ে সিল্কের কাপড় তৈরি করছেন তারা। ফুটিয়ে তুলছেন নানা ডিজাইন। ছেলেদের সঙ্গে কাজ করছেন বাড়ির মহিলারাও। সরকারি লোগো লাগিয়ে বিক্রি হচ্ছে অন্যান্য জেলায়। স্বাভাবিকভাবে এর থেকে মুনাফা মিলছে বেশ।
advertisement
আরও পড়ুন: দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ হওয়া থেকে মুক্তি, নতুন ইউনিট পেল জঙ্গিপুর হাসপাতাল! হাঁফ ছেড়ে বাঁচলেন বাসিন্দারা
পশ্চিম মেদিনীপুরের এক প্রান্তে রামজীবনপুর। একটু গেলেই হাওড়া জেলা। এখানেই বসবাস প্রায় তিন শতাধিক তাঁত শিল্পীদের। তাদের হাতে তৈরি সিল্কের শাড়ি বিক্রি হচ্ছে বেশ কয়েক হাজার টাকায়। বিশ্ব বাংলা লোগো লাগিয়ে বিক্রি হচ্ছে তাদের। স্বাভাবিকভাবে তথাকথিত তাঁত বুনে নয়, এবার এভাবে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা শিল্পীদের।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
প্রসঙ্গত সভ্যতার উন্নতিতে এখন আর হাতের তৈরি এই তাঁতে শাড়ি বোনে না কেউই। বাজারে এসেছে নিত্যনতুন মেশিন। তবে এবার তাঁত শাড়ি নয়, সিল্কের শাড়িতেই লক্ষ্মী লাভ। পুজোর আগে বেশ উপার্জন হচ্ছে রামজীবনপুরের তাঁতিদের।