এই সকল জিনিসের বাজারদর রয়েছে বেশ। সম্প্রতি এই জিনিসের চাহিদা বেড়েছে বাজারে। ধীরে ধীরে নিজের পাশাপাশি অন্যদেরও স্বাবলম্বী করে তুলছেন তিনি। সোনার গয়না ছেড়ে, অধিকাংশ মেয়ে-মহিলারা হ্যান্ডমেড জুয়েলারি দিকে ঝুঁকেছেন। বর্তমানে হ্যান্ডমেড কাস্টমাইজড জুয়েলারি বাজার রয়েছে বেশ। তবে এর পাশাপাশি চাহিদা বেড়েছে রেজিন আর্ট জুয়েলারির। কিংবা প্রিয় মুহুর্তের ছবি অথবা, বিভিন্ন প্রিয় জিনিসের সংরক্ষণের ইচ্ছে সকলের। তবে এক যুবতী বেশ কয়েক মাস ধরেই করছে এই কাজ। এই জিনিস করে প্রতি মাসে স্বনির্ভর হচ্ছে সে শুধু তাই নয় গ্রামীণ মেয়ে এবং মহিলাদের শিখিয়ে দিচ্ছেন। নিজের পাশাপাশি স্বনির্ভরের দিশা দেখাচ্ছেন তিনি।
advertisement
পশ্চিম মেদিনীপুরের বেলদা থানার বাখরাবাদ এলাকার বাসিন্দা শ্রাবণী দে। বেশ কয়েক মাস ধরেই তিনি রেজিন, বিভিন্ন রং দিয়ে নানা জিনিস তৈরি করছেন। তার মধ্যে রয়েছে পছন্দসই কানের দুল, গলার হার, চাবি রিং, রয়েছে ফটো ফ্রেম, যেখানে নিজের প্রিয় জিনিসকে সংরক্ষণ করে রাখতে পারা যাবে। বেশ কয়েক মাস ধরেই শুরু করেছেন এই ব্যবসা। বর্তমান দিনে এই রেজিনের ব্যবহার দিন দিন বাড়ছে। অল্প খরচে সারা বছর ধরে সংরক্ষণ করে রাখা যাবে প্রিয় জিনিস।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
রেজিন দিয়ে তৈরি বিভিন্ন জিনিসের সর্বনিম্ন দাম রয়েছে ১৫০ টাকা, এরপর প্রতিটি জিনিস এবং কাস্টমাইজেশনের উপর দাম নির্ভর করছে। ইতিমধ্যেই গ্রামীণ মহিলাদের তিনি শিখিয়ে দিচ্ছেন রেজিনের বিভিন্ন জিনিস তৈরির পদ্ধতি। স্বাভাবিকভাবে রেজিন এবং সামান্য রং দিয়ে অনায়াসে বাড়িতে থেকে অন্যান্য কাজের পাশাপাশি উপার্জন করা সম্ভব। তারই দিশা দেখাচ্ছেন এই যুবতী।





