সপ্তাহের একটি নির্দিষ্ট দিনে এই হাট বসে। স্থানীয় বাসিন্দারা শোলা শুকিয়ে এই হাটে নিয়ে আসেন। এরপর বাইরে থেকে আসা ব্যবসায়ীরা এখানে এসে সেগুলি ক্রয় করেন। এরপর তারা সেগুলি শোলা শিল্পীদের কাছে পৌঁছে দেন। দক্ষিণ ২৪ পরগনার এই হাটের দিকে তাকিয়ে থাকেন বহু মানুষ।
advertisement
এ নিয়ে বাপ্পাদিত্য হালদার নামের এক ব্যবসায়ী জানান, “এই হাট সপ্তাহের নির্দিষ্ট একটি দিনে বসে। ফলে সকলেই ওই দিনে এসে উপস্থিত হন শুধুমাত্র শোলা কেনার জন্য। এখানে শোলা ছাড়া আর অন্য কিছু বিক্রি হয় না। রাস্তার দুই পাশেই এই গোলাগুলি বিক্রি করা হয়।”
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এই হাট থেকে শোলা কিনে সেগুলিকে শৌখিন কাজ করে বাইরে পাঠানো হয় বলে জানিয়েছেন রোজিনা বিবি নামের এক শোলা শিল্পী। শোলার কাজের সঙ্গে যারা যুক্ত তারা সকলেই এই জায়গার নাম জানেন বলে জানিয়েছেন তিনি। পুজোর আগে শেষ শোলার হাটে কয়েক লক্ষ টাকার শোলা বিক্রি হয়েছে। এই হাটের অধিকাংশ শোলা নিয়ে যাওয়া হয় অন্য জেলাতে। তারপর সেখানে স্থানীয় ভাবে বিক্রি করা হয়। শোলার জন্য যে আলাদা হাট হতে পারে তা এখানে না আসলে বুঝতে পারবেন না আপনিও।