Dooars Tourism: জলের দরে বোরোলি মাছের ঝোল, মহাভোজের থালি! পুজোর ছুটিতে ডুয়ার্স গেলে ঢুঁ মারুন 'এই' হোটেলে, খাবারে মিলবে পাহাড়ি ঝাঁঝ

Last Updated:
এই হোটেলের আরেকটি বৈশিষ্ট্য রয়েছে। রান্নাঘর চালান এলাকার মহিলারা। তাঁদের হাতের রান্নায় মিশে থাকে ঘরের স্বাদ ও ভালবাসা। 
1/5
ডুয়ার্সের লাটাগুড়ি জঙ্গলের সবুজ ছায়ায় দাঁড়িয়ে আছে ছোট্ট এক দোকান ‘বৌদির হোটেল’। পর্যটক থেকে সাধারণ মানুষ সকলকে রাস্তার ধারের উষ্ণ অভ্যর্থনা জানায় এই হোটেল। টিনের চাল, কাঠের বেঞ্চ, আর হাসিমাখা মুখে দিপা রায়, স্থানীয়দের কাছে তাদের প্রিয় বৌদি! বাইরের চটকদার সাজসজ্জা নেই, কিন্তু ভিতরে আছে আন্তরিক আতিথেয়তা। এই সরল সাজই যেন মাটির গন্ধে ভরা আসল আকর্ষণ।
ডুয়ার্সের লাটাগুড়ি জঙ্গলের সবুজ ছায়ায় দাঁড়িয়ে আছে ছোট্ট এক দোকান ‘বৌদির হোটেল’। পর্যটক থেকে সাধারণ মানুষ সকলকে রাস্তার ধারের উষ্ণ অভ্যর্থনা জানায় এই হোটেল। টিনের চাল, কাঠের বেঞ্চ, আর হাসিমাখা মুখে দিপা রায়, স্থানীয়দের কাছে তাদের প্রিয় বৌদি! বাইরের চটকদার সাজসজ্জা নেই, কিন্তু ভিতরে আছে আন্তরিক আতিথেয়তা। এই সরল সাজই যেন মাটির গন্ধে ভরা আসল আকর্ষণ।
advertisement
2/5
সারা বছর তো বটেই পুজোর মরশুমেও অন্যতম ভরসা এই বৌদির হোটেল। এখানকার খাবারের মূল আকর্ষণ নদীর মাছের ঝোল আর পাহাড়ি রান্নার ঝাল ঝাল স্বাদ। তিস্তার বোরোলি মাছ, খাসির মাংস, পাঁঠার ঝোল—সবই মিলবে সুলভ দামে। ভাতের সঙ্গে যখন ধোঁয়া ওঠা ঝোল পরিবেশন করা হয়, তখন পর্যটকরা বলেন, এ স্বাদ মনে থাকবে অনেকদিন!
সারা বছর তো বটেই পুজোর মরশুমেও অন্যতম ভরসা এই বৌদির হোটেল। এখানকার খাবারের মূল আকর্ষণ নদীর মাছের ঝোল আর পাহাড়ি রান্নার ঝাল ঝাল স্বাদ। তিস্তার বোরোলি মাছ, যে মাছের স্বাদ নাকি ইলিশের থেকেও ভাল বলা হয়ে থাকে। এছাড়াও খাসির মাংস, পাঁঠার ঝোল—সবই মিলবে সুলভ দামে। ভাতের সঙ্গে যখন ধোঁয়া ওঠা ঝোল পরিবেশন করা হয়, তখন পর্যটকরা বলেন, এ স্বাদ মনে থাকবে অনেকদিন!
advertisement
3/5
বৌদির হোটেল’-এর আরেকটি বৈশিষ্ট্য রয়েছে। রান্নাঘর চালান এলাকার মহিলারা। তাঁদের হাতের রান্নায় মিশে থাকে ঘরের স্বাদ ও ভালবাসা। পর্যটকদের কাছে খাবার মানেই শুধু পেট ভরানো নয়, বরং এই মহিলাদের পরিশ্রম আর আন্তরিকতার এক জীবন্ত গল্প। এখানেই লুকিয়ে আছে মানবিক ছোঁয়া। চারটি মেয়ের কর্মসংস্থানের ভরসা এই বৌদির হোটেল।
বৌদির হোটেল’-এর আরেকটি বৈশিষ্ট্য রয়েছে। রান্নাঘর চালান এলাকার মহিলারা। তাঁদের হাতের রান্নায় মিশে থাকে ঘরের স্বাদ ও ভালবাসা। পর্যটকদের কাছে খাবার মানেই শুধু পেট ভরানো নয়, বরং এই মহিলাদের পরিশ্রম আর আন্তরিকতার এক জীবন্ত গল্প। এখানেই লুকিয়ে আছে মানবিক ছোঁয়া। চারটি মেয়ের কর্মসংস্থানের ভরসা এই বৌদির হোটেল।
advertisement
4/5
নিরামিষ ভাত ৮০ টাকা, নদীর মাছের থালি ২০০ টাকা, খাসির মাংস ভাত ২৫০ টাকা—এমন দামে এত স্বাদ আর কোথাও পাওয়া দুষ্কর। দাম সস্তা হলেও, মানের সঙ্গে কোনও আপস নেই। ফলে পর্যটকরা একবার খেলে বারবার ফিরতে চান ‘বৌদির হোটেল’-এ।
নিরামিষ ভাত ৮০ টাকা, নদীর মাছের থালি ২০০ টাকা, খাসির মাংস ভাত ২৫০ টাকা—এমন দামে এত স্বাদ আর কোথাও পাওয়া দুষ্কর। দাম সস্তা হলেও, মানের সঙ্গে কোনও আপস নেই। ফলে পর্যটকরা একবার খেলে বারবার ফিরতে চান ‘বৌদির হোটেল’-এ।
advertisement
5/5
এখানে খাওয়া মানে শুধু খাবার নয় একটা অভিজ্ঞতা। উত্তরবঙ্গের মাটির গন্ধ, পাহাড়ি ঝাঁঝ, নদীর মাছের স্বাদ আর আন্তরিক আতিথেয়তা মিলিয়ে এখানে এক বিশেষ আবহ তৈরি হয়। পুজোর ভিড়ে লাটাগুড়ি এলে, ‘বৌদির হোটেল’ যেন এক অমলিন স্মৃতির খাতায় জায়গা করে নেয়! একবার এলে বারবার আসবেন এখানেই!
এখানে খাওয়া মানে শুধু খাবার নয় একটা অভিজ্ঞতা। উত্তরবঙ্গের মাটির গন্ধ, পাহাড়ি ঝাঁঝ, নদীর মাছের স্বাদ আর আন্তরিক আতিথেয়তা মিলিয়ে এখানে এক বিশেষ আবহ তৈরি হয়। পুজোর ভিড়ে লাটাগুড়ি এলে, ‘বৌদির হোটেল’ যেন এক অমলিন স্মৃতির খাতায় জায়গা করে নেয়! একবার এলে বারবার আসবেন এখানেই!
advertisement
advertisement
advertisement