স্থানীয় বাসিন্দা থেকে শুরু করে দূর-দূরান্তের ক্রেতারাও আসছেন এখানে। কেউ নিজের প্রয়োজনেই কিনছেন, আবার কেউ কম দামে কিনে বেশি দামে বিক্রি করে করছেন বাড়তি আয়। দোকানের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, ম্যানুফ্যাকচারিং ইউনিট থেকে সরাসরি ক্রেতাদের কাছে পণ্য পৌঁছে দেওয়ায় এত কম দামে বিক্রি সম্ভব হচ্ছে এটি।
আরও পড়ুন: পুরুলিয়ার রুক্ষ মাটিতে আয়ের পথ দেখাচ্ছে ‘ড্রাগন’ ফলের চাষ !
advertisement
শুধু ফ্রেমই নয়, মাত্র ১৯৯ টাকায় লেন্স বসিয়ে সম্পূর্ণ চশমা রেডি করার সুবিধা রয়েছে। যেখানে বাইরের দোকানে একই ধরনের ফ্রেমের দাম প্রায় ৩০০ টাকা, সেখানে এই দোকানে দাম অনেক কম। সঙ্গে রয়েছে এক বছরের গ্যারান্টি। রং চটে গেলে বা ভেঙে গেলেও ফ্রি রিপ্লেসমেন্ট দেওয়া হচ্ছে। এছাড়াও দিনের নির্দিষ্ট সময়ে বিনামূল্যে চক্ষু পরীক্ষার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
আরও পড়ুন: EPFO এই নিয়মগুলি পরিবর্তন করেছে, কর্মীদের উপর কী প্রভাব ফেলবে ?
চক্ষু বিশেষজ্ঞের তত্ত্বাবধানে অত্যাধুনিক মেশিনে চোখের নানা সমস্যা পরীক্ষা ও সমাধান করার সুবিধাও থাকছে। সব মিলিয়ে, স্বল্প দামে গুনমান সম্পন্ন পণ্য ও অতিরিক্ত সুবিধার কারণে এই দোকান এখন ক্রেতা ও ব্যবসায়ী উভয়ের কাছেই যেন লক্ষী লাভের ঠিকানা হয়ে উঠেছে। ব্যবসার নতুন পথ দেখাচ্ছে স্বল্পমূল্যের এই আনব্রেকেবল চশমা।
Rudra Narayan Roy