আরও পড়ুন: যেমন সুরক্ষিত, তেমনই বেশি রিটার্ন; এক নজরে দেখে নিন রিজার্ভ ব্যাঙ্কের রিটেল ডায়রেক্ট স্কিম!
লাইফ ইনস্যুরেন্স পলিসি-
যে কোনও লাইফ ইনস্যুরেন্স পলিসিতে (Life Insurance Policy) বিনিয়োগ করার আগে জেনে নিতে হবে, সেই পলিসির মাধ্যমে কী ধরনের লাভ পাওয়া যেতে পারে। লাইফ ইনস্যুরেন্স পলিসির টার্ম প্ল্যান যে কোনও প্রকারের মৃত্যুকে কভার করে। এই টার্ম প্ল্যানে শুধুমাত্র পলিসি শুরু করার প্রথম বছরে হওয়া আত্মহত্যার মাধ্যমে মৃত্যু কভার করা হয় না। কয়েকটি রেগুলেটর টার্ম প্ল্যান টার্মিনাল ইলনেসকে পলিসির মধ্যে বিল্ট-ইন ফিচার রূপে যুক্ত করে।
advertisement
আরও পড়ুন: পঞ্জিকা ২৭ নভেম্বর: দেখে নিন নক্ষত্রযোগ, শুভ মুহূর্ত, রাহুকাল এবং দিনের অন্য লগ্ন!
প্রয়োজন অনুযায়ী লাইফ ইনস্যুরেন্স পলিসি-
লাইফ ইনস্যুরেন্স পলিসির বিভিন্ন টার্ম প্ল্যানের বিভিন্ন আলাদা আলাদা ফিচার রয়েছে। তাই পলিসি নির্বাচন করার সময় নিজেদের প্রয়োজন অনুযায়ী সেটি বেছে নিতে হবে। নিজেদের প্রয়োজন অনুযায়ী লাইফ ইনস্যুরেন্স পলিসির টার্ম প্ল্যান বেছে নিলে প্রিমিয়াম দিতেও সুবিধা হয়।
টার্ম ইনস্যুরেন্সের ওপর দিতে হবে নজর-
লাইফ ইনস্যুরেন্স পলিসিতে (Life Insurance Policy) বিনিয়োগ করার ফলে নিজের সঙ্গে সঙ্গে পরিবারের লোক অর্থাৎ যারা নির্ভর করে রয়েছে পসিসি হোল্ডারের ওপর তাদেরও সুবিধা হয়। এই জন্য টার্ম ইনস্যুরেন্সের ওপর নজর দেওয়া প্রয়োজন। লাইফ ইনস্যুরেন্স পলিসির সাহায্যে নিজের সঙ্গে সঙ্গে পরিবারের সুরক্ষা করাও সম্ভব।
কোন কোম্পানির লাইফ ইনস্যুরেন্স পলিসি-
লাইফ ইনস্যুরেন্স পলিসি কেনার সময় প্রথমেই দেখে নিতে হবে যে, কোন কোম্পানির ক্লেম রেশিওর পরিমাণ কত। লাইফ ইনস্যুরেন্স পলিসির টার্ম প্ল্যান করার সময় মাথায় রাখা দরকার যে কোম্পানির ক্লেম রেশিওর পরিমাণ ৯৫ শতাংশের মতো, সেটাই সব থেকে ভালো।
আরও পড়ুন: এই শহরে ১১৬.২৭ টাকায় বিক্রি হচ্ছে পেট্রোল, ডিজেল ৯৪.৭৮ টাকা, দেখে নিন আপনার শহরে কত....
দু'টি কোম্পানির পলিসি-
লাইফ ইনস্যুরেন্স পলিসিতে বিনিয়োগ করার সময় মাথায় রাখা দরকার যে একটি কোম্পানিতে বিনিয়োগ করার বদলে দু'টি কোম্পানিতে বিনিয়োগ করলে বেশি সুবিধা পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। যদি কেউ বেশি রাশির লাইফ ইনস্যুরেন্স পলিসি ক্রয় করতে চায়, তাহলে তাকে দু'টি আলাদা আলাদা কোম্পানিতে সেটি ভাগ করে বিনিয়োগ করা দরকার। কারণ যে বিমা করেছে সেই ব্যক্তির মৃত্যু হয়ে গেলে তার পরিবারের সদস্যের সেই বিমার সুবিধা পাওয়া সহজ হবে। একটি কোম্পানি যদি সেই বিমার টাকা দিতে অস্বীকার করে বা দেরি করে, তাহলে আরেকটি কোম্পানির মাধ্যমে সেই টাকা পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।