আরও পড়ুন: 'দিদির' মঞ্চে 'দাদা-বৌদি'! এই প্রথম এমন পদক্ষেপ নিলেন মদন মিত্র...
এখানেই সিএআইটি প্রশ্ন তুলেছে, প্রথম থেকেই অ্যামাজন যখন এই তথ্য জানত, তাহলে শুনানিতে কেন এসেছিল? প্রেস বিবৃতিতে সংগঠনের পক্ষ খেকে বলা হয়েছে, আশ্চর্যজনক ভাবে যখন এই মামলার শুনানি চলেছে, এমনকী সুপ্রিম কোর্টেও এই নিয়ে কোনও কথাই বলেনি অ্যামাজন। বিবৃতিতে স্পষ্ট উল্লেখ করা হয়েছে, কম্পিটিশন কমিশনকে একাধিক এমন প্রমাণ দেখিয়ে ২০১৯ সালে অনুমতি আদায় করেছিল অ্যামাজন, যেগুলি ভুয়ো। এই নিয়ে দিল্লি হাই কোর্টে একটি জনস্বার্থ মামলাও রুজু করেছিল সিএআইটি। সেটিতেও দ্রুত মামলার সমাধান করতে বলা হয়।
advertisement
আরও পড়ুন: বাংলায় প্রথম ওমিক্রনের খোঁজ, আক্রান্ত হায়দ্রাবাদ ফেরত ৭ বছরের শিশু!
কনফেডারেশনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, যে পদ্ধতি মেনে এই বিনিয়োগ আসার কথা, তাঁর অনুমতি পেতে গেলেও কয়েকটি পদ্ধতি মেনে চলতে হয়। কিন্তু অনুমতি আদায়ের সময় গোটাপদ্ধতিকে কার্যত হাস্যকর করে ফেলেছে অ্যামাজন। যা যা প্রয়োজন ছিল, তা দেয়নি। পাশাপাশি, কম্পিটিশন কমিশনকে বেপথে চালিত করেছে। সব মিলিয়ে অভিযোগে বিদ্ধ করা হয়েছে অ্যামাজনকে। বিস্তারিত তথ্য দিয়ে বলা হয়েছে, এ থেকে স্পষ্ট হয়েছে যে মিথ্যা বলছে অ্যামাজন।