মথুরাপুর কৃষি অফিসের পক্ষ থেকে একটি প্রদর্শনশালার আয়োজন করা হয়েছিল দীঘার তাজপুরে। সেখানে গিয়ে গোপাল হালদার এই চাষ সম্পর্কে আগ্রহী হন। কিন্তু প্রধান বাঁধা হয়ে দাঁড়ায়, জলের ধরণ। সাধারণত ভেনামি চিংড়ি নোনা জলে চাষ হয়।
আরও পড়ুন: শেষ মুহূর্তে ট্রেনের টিকিট বাতিল, পুরো টাকা ফেরত চান? দুটি উপায়েই হতে পারে কাজ হাসিল
advertisement
কিন্তু সেই সমস্ত বাঁধাকে দূরে সরিয়ে কৃষি অফিসের পরামর্শে চিংড়ি চাষ শুরু করেন গোপাল হালদার। প্রায় ১ লাখ ৮০ হাজার চিংড়ির মিন ছাড়া হয় পুকুরে। এই চিংড়ির জন্য নোনাজল সরবরাহ করা হয় শ্যালো থেকে।
প্রায় ৭০ দিন পর চিংড়ি তোলা হয় পুকুর থেকে। প্রায় ২.৫ টন চিংড়ি উঠেছে এবার। প্রায় ৩০০ টাকা কেজি পাইকারি দরে প্রায় ৭ লাখ টাকার চিংড়ি বিক্রি করেছেন তিনি। এই চিংড়ি চাষ করে সাফল্যের মুখ দেখায় খুশি কৃষক গোপাল হালদার।
আরও পড়ুন: টমেটো হবে সস্তা! কেন্দ্রীয় সরকারের বিরাট পদক্ষেপ, দাম কমবে অনেকটা
তাঁর এই সাফল্যের পর, এই চিংড়ি চাষ দেখতে পুকুর পরিদর্শনে গিয়েছিলেন মথুরাপুর কৃষি অফিসের সহ কৃষি অধিকর্তা ইন্দিরা মন্ডল। তাঁর সঙ্গে কৃষি অফিসের অন্যান্য কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন। আগামী দিনে এলাকায় এরকম আরও চিংড়ি চাষ করার পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন তাঁরা।
নবাব মল্লিক