রিলায়েন্স ফাউন্ডেশনের ডিজিটাল ফরওয়ার্ড পদ্ধতি ভবিষ্যতে তৈরি হওয়া নতুন কর্মক্ষেত্রের জন্য তরুণ-তরুণীদের দক্ষ এবং উপযোগী করে তুলবে।
এই প্রসঙ্গে কেন্দ্রীয় শিক্ষা ও দক্ষতা উন্নয়ন এবং উদ্যোক্তা মন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান বলেন, “দক্ষতা, পুনঃদক্ষতা এবং আপ স্কিলিংয়ের মাধ্যমে অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠবে ভারত। স্কিলিং ইকোসিস্টেমের বিভিন্ন ডিজিটাল উদ্যোগ যে কোনও জায়গায়, যে কোনও সময় এবং সবার জন্য দক্ষতা নিশ্চিত করছে। প্রযুক্তি, স্কেল এবং স্থায়িত্ব লাভের মাধ্যমে ভারত উন্নত দেশ হিসেবে সামনে আসছে। ভারতের শ্রমশক্তি শুধু অভ্যন্তরীণ চাহিদা মেটাবে তা-ই নয়, আন্তর্জাতিক চাহিদাও পূরণ করবে। স্থাপন করবে নতুন মানদণ্ড।”
advertisement
আরও পড়ুন-ভিক্ষুকের বেশে মন্দিরে সুপারস্টার, ‘ভিক্ষা’ হিসেবে জুটে গিয়েছিল ১০ টাকাও; তারপর…
কৌশলগত অংশীদারিত্বের গুরুত্বের উপর জোর দিয়ে রিলায়েন্স ফাউন্ডেশনের সিইও জগন্নাথ কুমার বলেন, “ভারত তরুণদের দেশ। গোটা বিশ্বের মধ্যে ভারতেই তরুণ প্রজন্মের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। ভবিষ্যতের জন্য তাঁদের প্রস্তুত করে তোলার লক্ষ্যেই আমাদের এই প্রচেষ্টা। রিলায়েন্স ফাউন্ডেশন বিশ্বাস করে এই উদ্যোগ তরুণ প্রজন্মের আকাঙ্খা পূরণ করবে। তাঁদের লক্ষ্য অর্জনে সাহায্য করবে। ন্যাশনাল স্কিল ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশনের সঙ্গে এই অংশীদারিত্ব যুবকদের দক্ষতা বৃদ্ধির পাশাপাশি নতুন কাজের প্রোফাইল তৈরি এবং সুযোগের সঙ্গে দক্ষতার সমন্বয় সাধন করবে। তরুণদের এগিয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে রিলায়েন্স ফাউন্ডেশন এবং এনএসডিসি-র দৃষ্টিভঙ্গি এবং উদ্দেশ্য এক।”
উচ্চমানের পাঠ্যক্রম তৈরি ও উন্নয়ন, পড়ুয়াদের পরিষেবা স্থাপন, প্রশিক্ষকদের প্রশিক্ষণ, আর্টিফিশিয়াল ইন্টিলিজেন্সের সাহায্যে অনলাইন মূল্যায়ন এবং কোর্স শেষে প্লেসমেন্টের ব্যবস্থা করা এই অংশীদারিত্বের অংশ। রিলায়েন্স ফাউন্ডেশন প্রান্তিক এবং যুবসমাজের জন্য সুযোগ আর জীবিকা তৈরির ক্ষেত্রে নিরলস কাজ করে চলেছে। ন্যাশনাল স্কিল ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশনের সঙ্গে অংশীদারিত্বের মাধ্যমে সেই পথেই আরও এক কদম এগিয়ে গেল রিলায়েন্স ফাউন্ডেশন।