বণিক সভা জানাচ্ছে, গত বছর থেকেই ধুঁকছে আবাসন শিল্প৷ এখনও পর্যন্ত ৬৫ শতাংশ ক্ষেত্রে গ্রাহকরা ঠিকমতো পেমেন্ট করেননি৷ যার জেরে থমকে রয়েছে বহু প্রকল্প৷ এখন যা অবস্থা, তাতে আরও যে কত বিক্রি কমবে ও পেমেন্ট বন্ধ হবে, তা বলে বোঝানো যাবে না৷ আসলে ভারতের আবাসন শিল্পের কাঁচামালের একটা বড় অংশই আসে চিন থেকে৷ করোনা ভাইরাসের জেরে তা বন্ধ৷ ফলে কাঁচামালের অভাবে আবাসনের দাম বাড়বে৷
advertisement
বণিকসভার দাবি, এরকম কঠিন পরিস্থিতি সরকার পাশে না দাঁড়ালে আবাসন শিল্প ভেঙে পড়বে৷ আইসিসি-র দাবি, অন্তত এক ত্রৈমাসিকের জন্য সরকার মিউনিসিপ্যাল ট্যাক্স মকুব করুক৷ একই সঙ্গে কোনও সংস্থার যদি কর বকেয়া থাকে, তার পেনাল্টি মকুব করা হোক৷ ৩ থেকে ৬ মাস সময় দেওয়া হোক শোধ করার৷
বণিকসভার আরও প্রস্তাব, এই কঠিন পরিস্থিতিতে আবাসন শিল্পের ব্যবসায়ীদের ব্যাঙ্ক ঋণে ৬ মাসের মোরাটোরিয়াম দেওয়া হোক৷ কারণ, একটা বিশাল সংখ্যায় মানুষ এই শিল্পে কাজ করে৷ তাদের পারিশ্রমিক দেওয়ার মতো অর্থের ব্যবস্থা রাখাটা জরুরি৷