আরও পড়ুন- "বিরোধীরা আলোচনাও করেনি": রাষ্ট্রপতি পদে দ্রৌপদী মুর্মুকেই সমর্থন মায়াবতীর
“অস্থিরতার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া”
পিএইচডি চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (PHDCCI) একটি অনুষ্ঠানে মাইকেল ডি পাত্র বলেন, “আমরা বাজারে আছি এবং ভারতীয় মুদ্রার উচ্ছৃঙ্খল ওঠানামা হতে দেব না আমরা। আমাদের মাথায় বা মনে এই বিষয়ে ভারতীয় মুদ্রার কোনও স্তর নেই, তবে আমরা ভারতীয় মুদ্রায় তীব্র ওঠানামা হতে দেব না।“ আরবিআই ডেপুটি গভর্নর বলেছেন যে “আমরা নিশ্চিতভাবে বাজারে ভারতীয় মুদ্রার অস্থিরতার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নিচ্ছি এবং বাঁচানোর চেষ্টা করছি।“
advertisement
“সবচেয়ে কম হ্রাস পায় ভারতীয় মুদ্রা”
পাত্র বলেছেন যে ভারতীয় মুদ্রার বিনিময় হারের হ্রাসের দিকে দেখলে বোঝা যাবে যে ভারতীয় মুদ্রা সেই মুদ্রাগুলির মধ্যে রয়েছে যেই মুদ্রাগুলোর দাম গোটা বিশ্বে সবচেয়ে কম হ্রাস পেয়েছে। এমন হওয়ার প্রধান কারণ হল ৬০০ বিলিয়ন ডলারের বৈদেশিক মুদ্রার ভান্ডারের শক্তি। এর মধ্যে শুক্রবার মার্কিন মুদ্রার অনুপাতে ভারতীয় মুদ্রা মাত্র এক পয়সা হ্রাস পেয়ে রেকর্ড সর্বনিম্ন ৭৮.৩৩ প্রতি ডলারে (অস্থায়ী) বন্ধ হয়। এই সময়ে রুপি-রুবেল পেমেন্ট (Rupee-Rouble payment) সিস্টেম সম্পর্কিত একটি প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার সময় তিনি বলেন যে সরকার যে সিদ্ধান্তই নেবে, তা অনুসরণ করবে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক।
আরও পড়ুন- কেন পুতিনের মল-মূত্র সুটকেস-এ ভরে রাখে দেহরক্ষীরা!
বিদেশি পুঁজির বহিঃপ্রবাহ নিয়ে উদ্বেগ
শুক্রবার রুপি মার্কিন মুদ্রার অনুপাতে মাত্র এক পয়সা হ্রাস পেয়ে রেকর্ড সর্বনিম্ন ৭৮.৩৩-এ বন্ধ হয়। এই পতনের কারণ হল কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কের পক্ষ থেকে কঠোর মুদ্রানীতি গ্রহণ এবং ক্রমাগত বিদেশি পুঁজির বহিঃপ্রবাহ নিয়ে উদ্বেগ।
রিলায়েন্স সিকিউরিটিজের (Reliance Securities) সিনিয়র গবেষণা বিশ্লেষক শ্রীরাম আইয়ারের মতেও শুক্রবার ভারতীয় মুদ্রার দাম হ্রাস পেয়েছে।