ঠিক তেমনি দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার বকুলতলা থানা এলাকার নিম পিঠে একজন শিক্ষক তিনি শ্বেত চন্দন চাষ করে তাক লাগিয়ে দিলেন।যদিও জেলায় এই প্রথম বলে দাবি করেছেন ওই কৃষক।
আরও পড়ুন: FD থেকে বেশি সুদের জন্য পোস্ট অফিসের এই স্কিমে টাকা জমা রাখুন
শ্বেত চন্দন কম সেচ ও কম পরিচর্যা ছাড়াও বাঁচতে পারে । তাই খরা প্রবণ এলাকাতেও শ্বেত চন্দন চাষ হতে পারে। যেহেতু শ্বেত চন্দনের ঔষধি গুন অনেক তাই এই কাঠের দাম অনেক বেশি। বর্তমানে এই কাঠ প্রায় ১৫০০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়।চন্দন গাছ চাষ করে প্রায় ৬০ হাজার থেকে ১ কোটি টাকারও বেশি পর্যন্ত আয় করা সম্ভব।তবে এর জন্য আপনাকে কমপক্ষে ২৫ থেকে ৩০ বছর দীর্ঘ অপেক্ষা করতে হবে। কারণ চন্দন গাছে সুবাস আসে ৩০ বছর পর।
advertisement
আরও পড়ুন: াLIC এখন বিনিয়োগের জন্য আদৌ লাভজনক তো? না কি অন্য কোথাও টাকা খাটানোতেই বেশি ফায়দা
কিভাবে এই বীজ রোপন করবেন । চন্দন গাছের বীজ ২৪ ঘন্টা ভিজিয়ে রাখুন তারপর শুকিয়ে যাওয়ার পর রোদে দিন একদিন শুকানোর পর বীজগুলি রোপনের জন্য প্রস্তুত করে মাটির মিশন তৈরি করে প্রয়োজনীয় সার মাঝারি মিশনে রোপণে প্রবেশ করান।প্রতিদিন সামান্য জল দিন। এ আপনাকে লক্ষ্য রাখতে হবে যাতে গাছের গোড়ায় জল না জমে। তবে গাছগুলি চেষ্টা করবেন অন্য গাছের কাছে না লাগানোর।
কি সার ব্যবহার করবেন। গাছ একটু বড় হওয়ার পর ১৫-২০ দিন অন্তর খোল পচা ভার্মি কম্পোজ ও ভাত।তবে ৪০টি গাছের উপরে গাছে৩০ কেজি সরিষার খোল ও ৫ কেজি ভাত দিতে হবে। সাফল্য আসব। ২৫ থেকে ৩০ বছর পর। কারণ তখনই গাছের সুগন্ধ আসতে শুরু হবে।
সুমন সাহা