স্থানীয় মহিলাদের অনেকেরই নিয়মিত কর্মসংস্থানের সুযোগ না থাকায়, ঘরের পাশের অল্প জমি বা বাড়ির পিছনের খালি জায়গায় ভুট্টা চাষকে উৎসাহ দিচ্ছে কৃষি দফতর। আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি , বীজ বপনের পদ্ধতি, সার ব্যবহারের নির্দেশ— সবই দেওয়া হচ্ছে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে। ফলে নতুন চাষিরা সহজেই চাষের খুঁটিনাটি শিখে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে মাঠে নামতে পারছেন।
advertisement
ভুট্টা চাষ কম খরচে ভাল ফলন দেয়— এই তথ্যকে সামনে রেখে দফতরের দাবি, মহিলারা স্বল্প বিনিয়োগে ভাল লাভ তুলতে পারবেন। উৎপাদিত ভুট্টা এলাকার বাজারে বিক্রি করে পরিবারে বাড়তি আয় আনতে পারবেন তারা। একই সঙ্গে কৃষির সঙ্গে নারীশক্তির সরাসরি যুক্ত হওয়া সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তনও আনবে বলে মনে করছে প্রশাসন।
আরও পড়ুন: ITR রিফান্ডে বিলম্ব, জেনে নিন এই বছর আপনার ট্যাক্স রিফান্ড স্থগিত থাকার ৫ প্রধান কারণ
সন্দেশখালির এই উদ্যোগ গ্রামীণ মহিলাদের হাতে যেন নতুন সম্ভাবনার আলো দেখাচ্ছে। ভবিষ্যতে আরও বহু জনকে এই প্রকল্পের আওতায় আনার পরিকল্পনা করছে কৃষি দফতর, যাতে সুন্দরবনের মহিলারা নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে সত্যিকারের স্বনির্ভর হয়ে ওঠেন।
জুলফিকার মোল্যা





