প্রতিবছরের পাশাপাশি নিজেও বেশ কয়েক ডেসিমেল জায়গাতে লাগিয়েছেন এই ফুলের গাছ।
আরও পড়ুন: কত বছরে বিনিয়োগ করা টাকা দ্বিগুণ হবে ? জেনে নিন এই ভাবে হিসেব করে
সারা বছরই কমবেশি চাহিদা থাকে রজনীগন্ধা ফুলের। মূলত দুর্গাপুজোর সময় কিংবা বিভিন্ন উৎসব-অনুষ্ঠানে চাহিদা বাড়তে থাকে। স্বাভাবিকভাবেই এই ফুলের চাহিদা রয়েছে বাজারে। তবেই এবার প্রথাকথিতভাবে ধান চাষ ছেড়ে এই ফুলের চাষ করে বেশ মালামাল হচ্ছেন কৃষকেরা। প্রান্তিক এলাকার এক কৃষক দিচ্ছেন স্বনির্ভর হওয়ার বিশেষ ভাবনা। এই ফুলের চাষ করে প্রায় দু বছর পর্যন্ত লাভ পাওয়া যায়।
advertisement
পশ্চিম মেদিনীপুরের পিংলার কৃষক সুব্রত মাহেশ বেশ কয়েক ডেসিমেল জায়গাতে লাগিয়েছেন রজনীগন্ধা। মূলত একর জায়গাতে খরচ হয় তাই এক লাখ টাকা। তাও প্রায় প্রথম ছ’মাস। তবে প্রায় দু’বছর পর্যন্ত পাওয়া যায় ফলন। জানা গিয়েছে, মূলত চৈত্র বৈশাখের দিকে লাগান হয় চারা। স্বাভাবিকভাবে প্রথম ছ’মাস পরিচর্যা করলে দুর্গাপুজোর আগে বেশ ভাল ফলন পাওয়া যায়। বাজারেও দাম থাকে বেশ। স্থানীয় বাজারে বিক্রি হয় এই ফুল। এছাড়াও জেলার একাধিক জায়গায় রফতানি হয়।
আরও পড়ুন: মাত্র ৬ মাসে ঘরে উপচে উঠবে টাকা, খালি জমিতে এই বিশেষ ফুল চাষ করুন, দ্বিগুণ লাভ পাবেন
শুধু তাই নয় টানা দু’বছর ধরে ফুল দেয় রজনীগন্ধা। যা থেকে রোজগার হয় বেশ কয়েক লাখ টাকা।
স্বাভাবিকভাবে প্রাথমিক পর্যায়ে খরচ করে, টানা প্রায় দু বছর পর্যন্ত লাভ পাওয়া যায় রজনীগন্ধা চাষ করে। ধান চাষের পরিবর্তে বিকল্প আয়ের উৎস হিসেবে রজনীগন্ধা চাষ করার পরামর্শ দিচ্ছেন প্রান্তিক এলাকার এই কৃষক।
রঞ্জন চন্দ