আরও পড়ুন : PF অ্যাকাউন্টে সুদ ট্রান্সফার করেছে সরকার, এই ৪ পদ্ধতির মাধ্যমে অবিলম্বে ব্যালেন্স চেক করুন
পুরুলিয়া জেলা উদ্যান পালন দফতর এবং মানবাজার এক নম্বর ব্লক প্রশাসনের সহযোগিতায় প্রায় ৫০০ সিলিন্ডার মাশরুম উৎপাদন করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন তারা। দরিদ্র অভিভাবকদের বিকল্প রোজগারের রাস্তা দেখাতেই এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এই মাশরুম যেমন স্কুলের মিড ডে মিলে ব্যবহৃত হবে , তেমনই যে সমস্ত মায়েরা কায়িক শ্রম দিয়ে এই মাশরুম উৎপাদন করছেন তারাও নিজেদের বাড়িতেই নিয়ে যেতে পারবেন। এরই পাশাপাশি আগামী দিনে পড়ুয়াদের মায়েরা এই কাজকে নিজেদের জীবন জীবিকা হিসেবে গ্রহণ করতে পারবেন।
advertisement
আরও পড়ুন: SIP-তে টাকা খাটিয়ে বসে থাকলেই হবে না, এই কাজ না করলে ভরাডুবি হতেই পারে, বলছেন বাজার বিশেষজ্ঞ
এ বিষয়ে মানবাজার ১ নং ব্লক উদ্যানপালন দফতরের ফিল্ড কনসালটেন্ট অসীম মিশ্র বলেন, গ্রামের মহিলাদের বিকল্প রোজগারের রাস্তা করে দিতে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। প্রথমে তাদের ট্রেনিং দেওয়া হয়েছিল মাশরুম চাষের। তারপর তারা এই চাষ করেছেন। এতে আগামী দিনে তারা বিকল্প রোজগারের পথ খুঁজে পেয়েছেন। তারাও অনেকটাই উপকৃত হবেন। কিছুটা হল আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হতে পারবেন তারা।
রুক্ষ লালমাটির জেলা পুরুলিয়া। মূলত এই জেলাতে ধান চাষ বেশি হয়ে থাকে। জেলার বেশিরভাগ জমি এক ফসলী। তাই বিকল্প চাষ খুব কম হতে দেখা যায়। তবে বাড়তি রোজগারের আশায় অনেকেই এখন বিকল্প চাষের দিকে ঝুকছেন। তার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে মাশরুম চাষ। এই চাষের মধ্যে দিয়ে বিকল্প রোজগারের পথ খুঁজে পাচ্ছেন অনেকে। আর এই মাশরুম চাষের মধ্যে দিয়ে নতুন আয়ের দিশা দেখাচ্ছে পড়ুয়া ও মায়েরা।
শর্মিষ্ঠা ব্যানার্জি