আরও পড়ুন: পোস্ট অফিসের এই স্কিমে বিনিয়োগে হতে পারেন কোটিপতি! কী ভাবে? জানুন বিস্তারিত!
মোটর বিমা পলিসির বিভাগ
মোটর ইনস্যুরেন্স পলিসির (Motor Insurance Policy) মোট দু'টি বিভাগ থাকে। প্রথমটি হল থার্ড-পার্টি বিমা এবং দ্বিতীয়টি অন ড্যামেজ কভার। থার্ড-পার্টি পলিসির ক্ষেত্রে কোনও অ্যাক্সিডেন্ট হলে অন্য জনের গাড়ির ক্ষয়ক্ষতির খরচ প্রদান করা হবে। এই বিমাটি নেওয়া বাধ্যতামূলক। অন্য দিকে, অন ড্যামেজ কভারের ক্ষেত্রে গ্রাহকের গাড়ির ক্ষতিপূরণ দেবে বিমা কোম্পানি। প্রায় সকলেই এই ইনস্যুরেন্স স্কিমটি নিয়ে রাখেন যদিও এটি বাধ্যতামূলক নয়।
advertisement
বিমা কোম্পানির পলিসির তুলনা
নতুন বা পুরনো, যে কোনও গাড়ি কেনার আগে ইনস্যুরেন্স খরচ ভালোভাবে জেনে নেওয়া উচিত। একটি গাড়ির বিমা প্রিমিয়াম মেরামতের খরচ, সেফটি রেকর্ড এবং চুরির সম্ভাবনার কথা মাথায় রেখে নির্ধারিত করা হয়। অনেক কোম্পানি ইনস্যুরেন্স নেওয়ার সময় মূল্যে ছাড়ের অফারও দিয়ে থাকে যার ফলে প্রিমিয়ামের জন্য অতিরিক্ত খরচ কিছুটা হলেও কমে যায়। এই কারণে গাড়ির বিমা নেওয়ার আগে বিভিন্ন কোম্পানির পলিসির মধ্যে তুলনা করে সিন্ধান্ত নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ হবে সহজ, এক নজরে দেখে নিন PhonePe-র ৫ ইনভেস্টমেন্ট ফিচার!
মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে ইনস্যুরেন্স পলিসি রিনিউ
গাড়ির প্রথম ইনস্যুরেন্স পলিসির মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই বিমা রিনিউ করার প্রক্রিয়া শুরু করে দেওয়া উচিত। প্রত্যেক বিমা কোম্পানি ইনস্যুরেন্স রিনিউ করার আগে ভালোভাবে গাড়ির পর্যবেক্ষণ করে যার জন্য অতিরিক্ত চার্জ প্রদান করতে হয় এবং সময়ও নষ্ট হয়। মেয়াদের আগে রিনিউ প্রক্রিয়া শুরু করলে এই সমস্ত জটিলতা থেকে রেহাই পাওয়া যায়।
আরও পড়ুন: ৩৫ পয়সার শেয়ার হয়েছে ২০০ টাকা, ৩ বছরে ১ লাখ টাকা হয়েছে ৫ কোটি টাকার বেশি
গাড়ির বিমা রিনিউ করার সময় ইনস্যুরেন্সড ডিক্লেয়ার্ড ভ্যালু (IDV) জেনে নেওয়া উচিত কারণ প্রিমিয়ামের মূল্য কমানোর জন্য এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। গাড়ির বিমা রিনিউ করার সময় IDV-এর মাধ্যমে ওই সময়ের বাজারে গাড়ির আসল মূল্য জানা যায় এবং তার ওপর ভিত্তি করেই ইনস্যুরেন্সের প্রিমিয়াম নির্ধারিত করা হয়।