এর কিছুটা হলেও প্রভাব পড়ছে ভারতীয় বাজারে। এমনটাই মনে করছেন ব্যবসায়ীরা। বাংলাদেশ থেকে পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কিছু স্থল-বন্দরকেই চিহ্নিত করা হয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে। নির্দেশিকায় জানানো হয়েছে, প্যাকেট জাতীয় পানীয়, কাঠের আসবাবপত্র-সহ আমদানি সামগ্রী অসম, ত্রিপুরা, মিজোরাম, মেঘালয়-সহ এ রাজ্যের চ্যাংড়াবান্ধা ও ফুলবাড়ি স্থল বন্দর দিয়ে আর নিয়ে আসা যাবে না। সেক্ষেত্রে পেট্রাপোল সীমান্ত বন্দরকে ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে কটন বস্ত্রর ক্ষেত্রে শুধুমাত্র কলকাতা ও মুম্বই পোর্ট দিয়েই সেগুলি এদেশে আসবে বলেই নির্দেশিকায় জানানো হয়েছে৷
advertisement
প্রসঙ্গত, পেট্রাপোল বন্দর দিয়ে বাংলাদেশ থেকে দৈনিক যে পণ্য আমদানি হয় তার মধ্যে ৪০ শতাংশই জামা কাপড় ও কটন জাতীয় সামগ্রী৷ সেই সামগ্রী না আসায় একদিকে যেমন ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে প্রতিবেশী দেশ, পাশাপাশি এর প্রভাব পড়ছে ভারতের পেট্রাপোল শ্রমিক মজদুর ও ব্যবসায়ীদের মধ্যেও বলেও দাবি ব্যবসায়ীদের একাংশের। তবে আগামী দিনে এই পরিস্থিতির বদল ঘটে কিনা, এখন সেদিকেই তাকিয়ে সীমান্ত বাণিজ্যের সঙ্গে যুক্ত মানুষজন।
Rudra Narayan Roy