এই উদ্যোগের মূল লক্ষ্য হলো গ্রামীণ মহিলাদের হাতে রোজগারের নতুন পথ তুলে দেওয়া। প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মহিলাদের বিশেষ প্রজাতির ছাগল দেওয়া হবে, যা শুধু সংসারের আয় বাড়াতেই নয়, অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল পরিবারগুলিকে স্থায়ী জীবিকার পথও দেখাবে। বিশেষত সুন্দরবন অঞ্চলের আদিবাসী ও নিম্নআয়ের মানুষের কাছে এই উদ্যোগ আশার আলো হয়ে উঠেছে।
আরও পড়ুন: PPF না RD? ১০ বছর ধরে বার্ষিক ১ লাখ টাকা জমা করলে কে বেশি রিটার্ন দেবে ? সম্পূর্ণ হিসেবটি বুঝুন
advertisement
এদিনের কর্মসূচির অন্যতম বিশেষ দিক ছিল ‘সাথী সেবা প্রজেক্ট’, যার মাধ্যমে প্রায় এক হাজার মহিলার কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হয়। সুন্দরবন খামার বিদ্যালয়ের ভূমিদাতা নীতীশ কুমার মণ্ডল জানান, এই উদ্যোগ শুধু মহিলাদের আর্থিক স্বনির্ভরতার দিকেই নয়, গোটা সুন্দরবন এলাকার অর্থনৈতিক উন্নয়নেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেবে।
আরও পড়ুন: বিশ্বের কোন দেশে সোনা সবচেয়ে সস্তা? আপনি যা ভাবছেন সত্যি নাও হতে পারে
স্থানীয় মহিলাদের মতামত অনুযায়ী, এই ধরনের প্রশিক্ষণ ভবিষ্যতে তাদের জীবনে বড় পরিবর্তন আনবে। গৃহিণী থেকে শুরু করে তরুণী—সকলেই বিশ্বাস করছেন, ছাগল পালন তাদের সংসারে অতিরিক্ত আয় এনে দেবে এবং স্বপ্ন দেখাবে স্বাবলম্বী জীবনের।
জুলফিকার মোল্যা: