TRENDING:

Money Making Tips: ১ টাকাও খরচ না করে মোটা অঙ্কের লাভ! ঘরে বসেই দারুণ রোজগার, মহিলারা কালই শুরু করতে পারেন

Last Updated:

Money Making Tips: হাতে তৈরি ঘর সাজানোর সামগ্রীর চাহিদাকে মাথায় রেখে ফেলে দেওয়া বিভিন্ন জিনিসপত্র দিয়ে ঘর সাজানোর সামগ্রী তৈরি করছেন পাঁশকুড়ার একটি সহায়ক দলের মহিলারা।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
পাঁশকুড়া, সৈকত শী: বর্তমানে হাতে তৈরি বিভিন্ন ধরনের ঘর সাজানোর সামগ্রীর চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। আর সেই চাহিদাকে মাথায় রেখে ফেলে দেওয়া বিভিন্ন জিনিসপত্র দিয়ে ঘর সাজানোর সামগ্রী তৈরি করছেন পাঁশকুড়ার একটি সহায়ক দলের মহিলারা। আর তাতেই হচ্ছে লক্ষ্মী লাভ। দৈনন্দিন জীবনে বহু জিনিস থাকে যা ব্যবহার করে এক প্রকার ফেলেই দিতে হয়। কিন্তু সেই সব জিনিস দিয়েই আবার তৈরি হচ্ছে নানান ঘর সাজানোর সামগ্রী। যা বাজারে বিক্রি হচ্ছে ভালই পরিমাণে।
advertisement

সময়ের সঙ্গে সঙ্গে মানুষের ভাবনা-চিন্তা বদলে যাচ্ছে। নিজের ছোট্ট ঘরকে সাজিয়ে গুছিয়ে তোলার প্রবণতা আরও বেশি করে লক্ষ্য করা যাচ্ছে। ফলে নানান ধরনের ঘর সাজানোর সামগ্রী চাহিদা দিন দিন বাড়ছে বাজারে। আর সেই বাজারকে নিজেদের বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে ধরে ফেলেছেন সহ সহায়ক দলের মহিলারা। পূর্ব মেদিনীপুর জেলার পাঁশকুড়ার একটি স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলারা, দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহার করে ফেলে দেওয়া সামগ্রী দিয়েই সুন্দর সুন্দর জিনিস তৈরি করছেন। যেমন কাঁচের বোতল, মাটির প্রদীপ সহ নানান সামগ্রী একবার ব্যবহার করে ফেলে দিতে হয়। সেগুলোকেই অ্যাক্রলিক রং ও শিল্প মননের ভাবনায় ঘর সাজানোর সামগ্রীতে রূপান্তরিত করে তাদের লক্ষ্মীর ঝাপি ভরিয়ে তুলছেন।

advertisement

আরও পড়ুনঃ বামনিকে টেক্কা দিচ্ছে টুর্গা, কখনও গিয়েছেন এই জলপ্রপাত দেখতে? শীতের ছুটিতে ঘুরে আসুন

আরও পড়ুনঃ সরকারি ভাতার প্রলোভনে খোয়া গেল ভরি ভরি সোনা! কাটোয়ায় হারানো বউকে ফিরে পেলেন বৃদ্ধ

View More

এই কাজের সঙ্গে যুক্ত স্ব-সহায়ক দলের মহিলা সঞ্চয়িতা ঘোড়াই জানান, “স্বনির্ভর গোষ্ঠীতে যোগ দিয়ে বিভিন্ন ধরণের কাজের প্রশিক্ষণ পেয়েছি। সেই প্রশিক্ষণ নিয়ে ফেলে দেওয়া জিনিসপত্র দিয়ে ঘর সাজানোর সামগ্রী তৈরি করছি। বর্তমানে এই সব ঘর সাজানোর সামগ্রী চাহিদা বাড়ছে। আমরা সরাসরি নিজেরাও বিক্রি করি। আবার অন্যান্য মাধ্যমের মধ্য দিয়ে জিনিসপত্র বিক্রি করা হয়। কাচের বোতলের ওপর রংয়ের পেন্টিং, রংবেরঙের মাটির জিনিসপত্র সহ পাটের দড়ি ও উলের নানান ধরনের ঘর সাজানোর সামগ্রী তৈরি করে বাজারজাতক করা হয়। এর ফলে উপার্জন হচ্ছে। পিছিয়ে পড়া পরিবার আর্থিক ভারসাম্য বজায় রাখতে স্বনির্ভর গোষ্ঠী বা স্ব-সহায়ক দলের ভূমিকা অন্যতম।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
বীরভূমের জাগ্রত লোবা মায়ের ঐতিহ্যবাহী রীতিনীতি! পুজোর সঙ্গে জড়িয়ে ৩০০ বছরের প্রাচীন ইতিহাস
আরও দেখুন

পূর্ব মেদিনীপুর জেলা জুড়ে বিভিন্ন স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলারা নানান কাজের মাধ্যমে স্বনির্ভর হচ্ছেন। পূর্ব মেদিনীপুর জেলার পাঁশকুড়া এলাকার স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলারা ফেলে দেওয়া জিনিসপত্র থেকেই আবার নতুন সামগ্রী বানিয়ে লক্ষ্মী লাভ করছেন।

বাংলা খবর/ খবর/ব্যবসা-বাণিজ্য/
Money Making Tips: ১ টাকাও খরচ না করে মোটা অঙ্কের লাভ! ঘরে বসেই দারুণ রোজগার, মহিলারা কালই শুরু করতে পারেন
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল