বর্ষাকালে মাটিতে কোন পুষ্টি উপাদান প্রয়োজন, তা ভাল করে দেখে নিতে হবে। কৃষকরা বৈজ্ঞানিক চাষ থেকে বিভিন্ন উপায়ে উপকৃত হতে পারেন। যার ফলে দক্ষতা, উৎপাদনশীলতা এবং স্থায়িত্ব বৃদ্ধি পায়। এখানে কিছু মূল সুবিধা রয়েছে ফসলের ফলন বৃদ্ধি, অপ্টিমাইজড রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট, উন্নত মৃত্তিকা স্বাস্থ্য, উন্নত মানের সেচ। পশ্চিমবঙ্গে প্রধান ফসল ধান। তিনটি প্রধান ধানের মধ্যে দুটিই উৎপাদিত হয় বর্ষাকালে।
advertisement
মৌসুমে আউশ এবং আমন ধানের চাষ হয়। আর বোরো ধানের চাষ হয় শীতকালে। অর্থাৎ মোট ধানের শতকরা ৪৬ ভাগ উৎপাদিত হয় বর্ষা মৌসুমে। উৎপাদন বাড়ানোর জন্য বোরো ধানের উপর বেশি গুরুত্ব দেওয়া হত। এই জেলার থেকে অন্য জায়গায় বৃষ্টি বেশ কম।
চাষিরা জলসেচের মাধ্যমে ৮৫ শতাংশ বীজতলা এখনও বাঁচিয়ে রেখেছে। বৃষ্টি না হলে আগামী দিনে সমস্যা হবে। কৃষিজীবীরা অবশ্য দু’বার বীজ ফেলছেন। ১২০ দিনের মধ্যে ফলনশীল ধানের প্রজাতি রোপণ করতে। তাহলে তাড়াতাড়ি ফলন ঘরে তোলা যাবে। পরবর্তী ক্ষেত্রে সুধা পদ্ধতি মাধ্যমে চাষ করা যেতে পারে। সেই ক্ষেত্রে জমিতে জৈব সার দিয়ে উর্বরতা এনে ভাল ফলন পাওয়া সম্ভব ।
সুমন সাহা