অক্সিজেনের পর্যাপ্ততা থাকায় মাছ ও চিংড়ির স্বাভাবিক বৃদ্ধি নিশ্চিত হচ্ছে। রোগের প্রকোপ কমছে, মৃত্যুহারও অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে থাকছে। এর ফলে উৎপাদন খরচ তুলনামূলক কমে আসছে এবং লাভের অঙ্ক বাড়ছে।
advertisement
আধুনিক প্রযুক্তিতে মাছের ভেড়িতে নতুন দিগন্ত, ভেনামি চিংড়ি চাষে লাভবান বসিরহাটের চাষীরা।
এই আধুনিক পদ্ধতির সবচেয়ে বড় সুবিধা পাচ্ছেন ভেনামি চিংড়ি চাষীরা। ভেনামি চিংড়ি অক্সিজেন-নির্ভর হওয়ায় জলের গুণমান ঠিক রাখা অত্যন্ত জরুরি। এরেটর ব্যবহারের ফলে ভেনামি চিংড়ির বৃদ্ধি দ্রুত হচ্ছে এবং বাজারে ভালো দামে বিক্রি করা সম্ভব হচ্ছে।
বসিরহাটের একাধিক চাষীর দাবি, আগে যেখানে লোকসানের আশঙ্কা ছিল, এখন সেখানে নিশ্চিত আয়ের পথ খুলেছে। আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারে চাষে আত্মবিশ্বাস বেড়েছে এবং নতুন প্রজন্মও এই পেশার প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠছে। সব মিলিয়ে বলা যায়, মাছের ভেড়িতে আধুনিক অক্সিজেন বাড়ানোর প্রযুক্তি বসিরহাট অঞ্চলের মৎস্যচাষে এক নতুন সম্ভাবনার দরজা খুলে দিয়েছে। আগামী দিনে এই পদ্ধতি আরও বিস্তৃত হলে এলাকার অর্থনীতিতেও তার সুস্পষ্ট প্রভাব পড়বে।





