এই কাজ করে তাক লাগিয়ে দিয়েছে মাইতি পরিবার। মূলত এটি উপকূলীয় নদী তীরবর্তী এলাকা। এখানে অধিকাংশ মানুষজন ধান চাষ করে থাকেন। সেই এলাকায় ভুট্টা চাষ করে সাফল্যের মুখ দেখছেন তাঁরা।
আরও পড়ুন: জুলাই মাসে ১৩ দিন বন্ধ ব্যাঙ্ক ! দেখে নিন ছুটির পুরো তালিকা
এই ভুট্টা উৎপাদন করতে গিয়ে তপতি মাইতি, দিবল মাইতিরা একসঙ্গে কাজ করেন। যার ফলে এই সাফল্য এসেছে। তাদের এই সাফল্যের পর এখন অনেকেই এই ভুট্টা চাষ করতে চাইছেন।
advertisement
আরও পড়ুন: আধার কার্ড ও পিএম কিষান যোজনায় দেওয়া নাম মিলছে না ? তাহলে কী করবেন ?
তবে শুধু ভুট্টা চাষ নয়, ভুট্টা তুলে নেওয়ার পর বিঘার পর বিঘা জমিতে যাতে ভুট্টাগাছ পড়ে নষ্ট না হয়। সেজন্য একটি মেশিন নিয়ে এসেছেন তাঁরা। যেখান থেকে তৈরি হচ্ছে পশুখাদ্য।
উৎপাদিত ভুট্টা বিক্রি করে লক্ষাধিক টাকা লাভ হতে পারে বলে খবর। এই ভুট্টা গাছের অন্যান্য অংশ ফেলে না দিয়ে সেগুলিকে পশুখাদ্য হিসাবে ব্যবহার করার কাজটি নজর কেড়েছে সকলের। তবে এই ভুট্টাগাছ বসানোর জন্য নীচু জমি একেবারে উপযুক্ত নয়। যে জমিতে জল দাঁড়ায় না সেখানে এই ভুট্টা চাষ করতে হবে।
নবাব মল্লিক