গ্র্যাজুয়েট গোলগাপ্পাওয়ালা দোকানের কর্ণধার রানা সাহা জানান, কোচবিহার কলেজ থেকে গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করার পর থেকে তাঁর এই ফুচকার দোকানের সূত্রপাত। তাই এই নামকরণ করা হয়েছে তাঁর দোকানের। তবে নামের থেকে বেশি আকর্ষণীয় বিষয় হচ্ছে ফুচকা পরিবেশন পদ্ধতি। এছাড়াও কীভাবে তৈরি হচ্ছে ফুচকার সবচেয়ে আকর্ষণীয় বিষয় টক জল। ফুচকা পরিবেশন করা হচ্ছে মাটির ছোট প্লেটে। আর ফুচকার জনপ্রিয় টকজল তৈরি হচ্ছে RO ওয়াটার দিয়ে। যা জলের হাইজিন বাড়িয়ে দিচ্ছে কয়েকগুণ। এছাড়া মোট পাঁচ ধরনের আলাদা আলাদা রকমের জল রাখা হয়েছে দোকানে। যে ক্রেতা যেটা চাইবেন, তিনি সেটাই পাবেন।
advertisement
দোকানে ফুচকা খেতে আসা দুই ক্রেতা তানিয়া রায় ভট্টাচার্য ও লিটন রায় ভট্টাচার্য জানান, ‘‘শহর কোচবিহারের ফুচকাপ্রেমীদের জন্য এই দোকান এক অনন্য ঠিকানা। আগে কোচবিহারের মানুষ এই ধরনের ফুচকার স্বাদ পাননি, এ টুকু বলা সম্ভব। যেভাবে হাইজিন মেনে পরিবেশবান্ধব ভাবে ফুচকা পরিবেশন করা হচ্ছে তা একেবারে নতুন কোচবিহারে। তাই খুব সহজেই বলা সম্ভব আগামীতে এই দোকানের জনপ্রিয়তা আরও কয়েক গুণ বাড়তে চলেছে। ইতিমধ্যেই সন্ধ্যা নামলে এই দোকানের সামনে প্রচুর মানুষের ভিড় জমে।’’
আরও পড়ুন : ব্লাড সুগারে কি বেগুন খাওয়া ভাল না ক্ষতিকর? জানুন পুষ্টিবিদের মত
বর্তমান সময়ে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই এই দোকানের ফুচকার চাহিদা বাড়তে শুরু করেছে। তবে এই দোকানের ফুচকা রোজ খাওয়ার জন্য করতে পারবেন মাসিক সাবস্ক্রিপশন। এবং চ্যালেঞ্জ জিততে পারলে পাবেন নগদ ৫০০ টাকাও।