TRENDING:

Business Idea: ভুট্টা চাষ করেই রাতারাতি হবেন 'মালামাল'...! শুধু মাথায় রাখুন এই ছোট্ট বিষয়, জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞ

Last Updated:

Business Idea: দানাশস্য হিসাবে ধান ও গমের পরেই আসে ভুট্টা। ভুট্টা এমন একটি ফসল যা ঠান্ডা ও শুষ্ক-গরম সব রকম আবহাওয়াতেও চাষ করা যায়।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
উত্তর দিনাজপুর: দানাশস্য হিসাবে ধান ও গমের পরেই আসে ভুট্টা। ভুট্টা এমন একটি ফসল যা ঠান্ডা ও শুষ্ক-গরম সব রকম আবহাওয়াতেও চাষ করা যায়। বেলে থেকে বেলে-দোঁয়াশ, এঁটেল—সমস্ত রকমের মাটিতে ভুট্টা হয়। তবে ভুট্টার জমিটা মাঝারি থেকে মাঝারি উঁচু হলে ভাল। কারণ জমিতে জল জমে থাকলেই ভুট্টা গাছের বৃদ্ধি ব্যাহত হয় ও ফলন কমে।ভুট্টা গাছ থেকে পাওয়া ভুট্টা খাওয়া ছাড়াও, ময়দা, পপকর্ন ইত্যাদিও এটি থেকে প্রস্তুত করা হয়।
advertisement

এর সঙ্গে, বেবি কর্ন পাওয়ার জন্য ভুট্টার চাষও করা হয়। উত্তর দিনাজপুর জেলার নয়টি ব্লকে এই ভুট্টা চাষ করা হয় । উত্তর দিনাজপুর জেলার কালিয়াগঞ্জ কৃষি দফতর থেকে সমস্ত চাষিদের বিনামূল্যে তিন রকম ভুট্টা বীজ প্রদান করা হয়েছে। উন্নত ভাল ফলনের জন্য এই তিন জাতের ভুট্টা বীজ আপনি বেছে নিতে পারেন। এর মধ্যে অন্যতম হল-এলজি:এই জাত রবি মৌসুমে চাষের উপযোগী। এর উদ্ভিদের দৈর্ঘ্য প্রায় ৭ ফুট। গাছের কেন্দ্রীয় অংশ থেকে ভুট্টা আসতে শুরু করে। বীজ বপনের ৭৫ থেকে ৮০ দিন পর ফসল কাটা যায়। প্রতি একর জমিতে ১৬ কুইন্টাল পর্যন্ত ফলন।

advertisement

আরও পড়ুন-কার্বলিক অ্যাসিড ফেল! ‘এটি’ই সাপের যম…! গন্ধ পেলেই ভয়ে পালাবার পথ খুঁজে পাবে না বিষধর, এক চিমটিতেই ম্যাজিক!

জিকেমিএইচ: এই জাতটি রবি মৌসুমের পাশাপাশি খরিফ মৌসুমেও জন্মে। এর পাতা পাতলা এবং শক্ত। এই ফসল ১৭০ দিনের মধ্যে পাকার জন্য প্রস্তুত। প্রতি একর জমিতে ৩৬ কুইন্টাল পর্যন্ত ফলন।

View More

ডি এম আর এইচ: এই জাতটি রবি এবং খরিফ মৌসুমে চাষ করা হয়। এই জাতের গাছপালা শক্তিশালী। অতএব, উদ্ভিদ পতনের সমস্যা কম। রবি মৌসুমে প্রতি একর জমিতে ৩২ থেকে ৩৬ কুইন্টাল পর্যন্ত ফলন হয়।

advertisement

আরও পড়ুন-কোলেস্টেরলের চরম মহাশত্রু…! রোজ সকালে খেলেই ৭ দিনে খেলা শেষ! শরীর থেকে নিংড়ে টেনে বার করে দেবে ঘাতককে

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

ভুট্টা চাষের জন্য চার-পাঁচটি চাষ ও মই দিয়ে জমি ঝুরঝুরে ও সমতল করে নিতে হবে। জমি তৈরির সময় বিঘা প্রতি এক থেকে দেড় টন ভাল পচা জৈব সার মাটিতে মিশিয়ে দিতে হবে। জৈব সারের সঙ্গে তিনশো গ্রাম করে অ্যাজোস্পাইরিলাম ও ফসফোব্যাক্টেরিয়া অথবা অ্যাজোফস ৬০০ গ্রাম মাটিতে মিশিয়ে দিতে হবে।এক বিঘা জমির জন্য পুষ্ট ও সম মানের ৩-৩.৫ কেজি বীজ প্রয়োজন। এভাবেই খুব সহজে আপনি ভুট্টা চাষ করতে পারবেন।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/ব্যবসা-বাণিজ্য/
Business Idea: ভুট্টা চাষ করেই রাতারাতি হবেন 'মালামাল'...! শুধু মাথায় রাখুন এই ছোট্ট বিষয়, জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞ
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল