এখানে সূর্যমুখী চাষের কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক আলোচিত হবে, জমিতে ৪-৫ টি আড়াআড়ি চাষ ও মই দিয়ে মাটি ভালোভাবে ঝুরঝুরে ও আগাছামুক্ত করতে হবে। সারি থেকে সারির দূরত্ব ৫০ সেমি এবং গাছ থেকে গাছের দূরত্ব ২৫ সেমি রাখতে হবে।কৃষি দফতর সূত্রে খবর সূর্যমুখী বীজ সারিতে বুনতে হয়। প্রতি হেক্টরে (২৪৭ শতকে) ৮-১০ কেজি বীজ লাগে। আশ্বিন থেকে অগ্রহায়ণ মাস বীজ বপনের জন্য ভাল সময়।
advertisement
আরও পড়ুন: ১৫ বছর পর অবসর নিতে চাইছেন ? বর্তমানে প্রতি মাসে ৫০,০০০ টাকা বিনিয়োগ কি যতেষ্ট হবে? দেখুন হিসেব
খরিফ-১ মৌসুমে জৈষ্ঠ্য (মধ্য এপ্রিল থেকে মধ্য মে) মাসেও এর চাষ করা যায়। ডি এস-১ ও বারি সূর্যমূখী-২ ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য কয়েকটি জাত। হৃদরোগীদের জন্য সূর্যমুখীর তেল খুবই উপকারী। সমভূমি এলাকায় শীত ও বসন্তকালে, উঁচু লালমাটি এলাকায় বর্ষাকালে ও সমুদ্রকুলবর্তী এলাকায় শীতকালীন শস্য হিসাবে চাষ করা হয়। বীজ থেকে উন্নতমানের ভোজ্য তেল উৎপন্ন হয়।
আরও পড়ুন: টাকা বাড়তেই থাকবে, SIP দেয় এই ৫ বড় সুবিধা, জানলেই বিনিয়োগও হবে স্মার্ট
কৃষির দিক দিয়ে বাঁকুড়া জেলা উন্নতি করছে দ্রুত গতিতে। সূর্যমুখী ফুলের চাষ তার অন্যতম উদাহরণ। গোটা শীতকাল জুড়ে জারবেড়া ফুলের চাষ করে থাকেন বিভিন্ন কৃষকেরা। সূর্যমুখী ফুলের চাষ গ্রীষ্মে এক নতুন আয়ের সন্ধান হতে পারে বলে মনে করছেন সাধারণ মানুষ।
নীলাঞ্জন ব্যানার্জী





