টাকার পতনের মাঝেও কিছুটা চাঙ্গা হল ভারতীয় মুদ্রা! ডলারের তুলনায় কত দাঁড়াল টাকার দাম?

Last Updated:
এর আগে গত ১৬ ডিসেম্বর টাকা সর্বনিম্নে নেমেছিল। সেই সময় ভারতীয় মুদ্রার ডলারের প্রেক্ষিতে মূল্য ছিল ৯১.০৩২৫।
1/6
SWP কী এবং এটি কীভাবে কাজ করে? SWP হল এমন একটি সুবিধা যা বিনিয়োগকারীদের প্রতি মাসে বা ত্রৈমাসিকে তাঁদের মিউচুয়াল ফান্ড বিনিয়োগ থেকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা উত্তোলন করতে দেয়। উদাহরণ দিয়ে ব্যাপারটা বোঝানো যাক! যদি কেউ মিউচুয়াল ফান্ডে ২০ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করে থাকেন, তাহলে তিনি প্রতি মাসে ২০,০০০ টাকা উত্তোলন করতে পারেন। অবশিষ্ট পরিমাণ তহবিলে বিনিয়োগ করা থাকে এবং রিটার্ন অর্জন করতে থাকে। এইভাবে, বিনিয়োগকারীরা নিয়মিত আয় এবং তাঁদের বিনিয়োগের বৃদ্ধি উভয় থেকে উপকৃত হন।
ভারতীয় মুদ্রার পতন বুধবারে কিছুটা হলেও চাঙ্গা হল। মার্কিন ডলারের তুলনায় ৯১.০৮- নেমে এসেছিল। বুধবার তা কমে ৯০.১৫-তে দাঁড়িয়েছে। ফলে বাজার হিসাবে কিছুটা চাঙ্গা হয়েছে ভারতীয় মুদ্রা।
advertisement
2/6
বিনিয়োগের জগতে একটি সহজ নিয়ম আছে- যত তাড়াতাড়ি শুরু করা যাবে, তত কম বোঝা হবে। বিনিয়োগ করতে দেরি করলে প্রতি মাসে আরও বেশি বিনিয়োগ করতে হবে। এই কারণেই বয়সের উপর নির্ভর করে বিনিয়োগের পরিমাণের মধ্যে উল্লেখযোগ্য পার্থক্য তৈরি হয়। অঙ্কুর ওয়ারিকু তাঁর ইউটিউব ভিডিওতে বিষয়টি ব্যাখ্যা করেছেন।
জানা গিয়েছে, গতকালের তুলনায় ০.০৫%-এর থেকে কমেছে ।বুধবার সকালে টাকার মূল্য দাঁড়ায় ৯০.১৫-তে, ফলে কিছুটা হলেও চাঙ্গা হয়েছে টাকা। সিসিআইএলের তথ্যে এমনই চিত্র ফুটে উঠেছে।
advertisement
3/6
 এই প্রসঙ্গে, সিআর ফরেক্সের ম্যানজিং ডিরেক্টর এবং অ্যাডভাইসর অমিত পার্বতী বলেন, "গোটা বিশ্বজুড়েই বাণিজ্যে অনিশ্চিত অস্থিরতার ফলে বিদেশি বিনিয়োগ কমে এসেছে। ফলে ভারতীয় মুদ্রার উপর চাপ পড়েছে।"
এই প্রসঙ্গে, সিআর ফরেক্সের ম্যানজিং ডিরেক্টর এবং অ্যাডভাইসর অমিত পার্বতী বলেন, "গোটা বিশ্বজুড়েই বাণিজ্যে অনিশ্চিত অস্থিরতার ফলে বিদেশি বিনিয়োগ কমে এসেছে। ফলে ভারতীয় মুদ্রার উপর চাপ পড়েছে।"
advertisement
4/6
বিনিয়োগে সম্পদ বরাদ্দের উপর জোর বৃদ্ধি বিনিয়োগে কি সম্পদ বরাদ্দের দিকে মনোযোগ দেওয়া হয়? যদি তা না করা হয়, তাহলে এখনই সম্পদ বরাদ্দের দিকে মনোযোগ দেওয়া উচিত। বিনিয়োগ পোর্টফোলিওতে চার ধরনের সম্পদ অন্তর্ভুক্ত থাকা উচিত: ইক্যুইটি, ঋণ, রিয়েল এস্টেট এবং সোনা। ইক্যুইটিতে বিনিয়োগ করলে পোর্টফোলিওর রিটার্ন বৃদ্ধি পাবে। ঋণে বিনিয়োগ করলে স্থিতিশীলতা আসবে। রিয়েল এস্টেট মুদ্রাস্ফীতির বিরুদ্ধে সুরক্ষা প্রদানে সহায়তা করবে। সোনা অনিশ্চয়তা থেকে রক্ষা করবে। এটি পোর্টফোলিওকে যে কোনও পরিস্থিতি মোকাবিলা করার জন্য সু-অবস্থানে রাখবে।
শুধু টাকাই নয় অমিত জানান, ডলার মুদ্রার উপরেও একইভাবে কিছুটা হলেও চাপ পড়েছে। ফলে বাণিজ্যিক অস্থিরতা এবং বাণিজ্যে বিনিয়োগ হলে বাজার ফের চাঙ্গা হতে পারে।
advertisement
5/6
ডিসেম্বর হল বছরের সেরা সময় যখন সঞ্চয়, বিনিয়োগ এবং বিমা পর্যালোচনা করা যায়। দেখে নেওয়া যাক নতুন বছরে কী করলে সঞ্চয় এবং বিনিয়োগ আরও স্মার্ট হবে!
এর ফলে গোটা এশিয়ার মধ্যে ভারতীয় টাকার মূল্যই সবথেকে কমেছে। এই গোটা বছরে ৫.৯৭% হারে কমেছে মুদ্রার মূল্য। ইন্দোনেশিয়ার 'রুপিয়াহ' কমেছে ৩.৫৩%, ফিলিপিনের 'পেসো' ১.৩৭% কমেছে। অন্যদিকে, দক্ষিণ কোরিয়া 'য়োন' ০.১৩% এবং হংকং-য়ের ডলারও একইহারে কমেছে।
advertisement
6/6
ভুল ধারণা ৪: শেয়ার বাজার হল জুয়া কিছু লোক শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করে টাকা হারিয়েছে, অথবা আইপিওতে লোকসান দেখেছে এবং এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছে যে শেয়ার বাজার হল জুয়া। বাস্তবতা হল কৌশল ছাড়া বিনিয়োগ করাটাই জুয়া। সঠিক তথ্য, শৃঙ্খলা এবং দীর্ঘমেয়াদী দৃষ্টিভঙ্গি থাকলে শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ সম্পদ তৈরি করে। এসআইপি-র মতো পদ্ধতির মাধ্যমে নিয়মিত বিনিয়োগ ঝুঁকি কমায় এবং স্থিতিশীল রিটার্ন নিশ্চিত করে।
এর আগে গত ১৬ ডিসেম্বর টাকা সর্বনিম্নে নেমেছিল। সেই সময় ভারতীয় মুদ্রার ডলারের প্রেক্ষিতে মূল্য ছিল ৯১.০৩২৫।
advertisement
advertisement
advertisement