নিজের নার্সারিতে ১০টি চারা গাছে কাটিমন বারোমাসি জাতের আমের বাগান শুরু করেন। একবছর পর থেকে কাটিমন বারোমাসি আমের বাগানে আম আসতে শুরু হয়। এখন তার বাগানে প্রতিটি গাছে থোকায় থোকায় আম ঝুলছে। প্রতিটি ডালে ডালে ধরেছে আম। প্রতিটি আমের গাছে কমপক্ষে ৩ থেকে ৫ কেজি পর্যন্ত আম ধরে আছে। আবার কোনও কোনও গাছে নতুন করে মুকুল আসছে, কোনও কোনও গাছে আমের গুটি চলে এসেছে।
advertisement
আরও পড়ুন- উলট-পুরাণ! বিপুল জয়ের পরেও তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ যুবনেতার
আরও পড়ুন- উলটপুরাণ! জয়ী নির্দল প্রার্থীর সন্ত্রাসে ভয়াবহ অবস্থা খোদ শাসক দলের প্রার্থীর
এই বিষয়ে তারকনাথ বাবু জানান,প্রতিটি গাছে আম অনেক বেশি হওয়ায় ব্যবসায়ী সহ আশেপাশের বাসিন্দারা তার বাগান থেকেই আম কিনে নিয়ে যাচ্ছেন। এই বারোমাসি কাটিমন জাতের আমের বাজারে ব্যাপক চাহিদা থাকায় আমের সময় চলে গেলেও পাইকাররা প্রতি কেজি আম ১০০ থেকে ১৫০ টাকা কেজিতে কিনে নিয়ে যাচ্ছেন। তিনি আবার এই আমের কলম চারা তৈরি করে বিক্রয় করেছেন। আগাছা পরিষ্কার, কীটনাশক প্রয়োগ, জৈব ও রাসায়নিক সার প্রয়োগ করতে হয় এই গাছে। সারা বছর আম পাওয়া যায় বলে, যখন আমের মরসুম চলে যায় তখন চড়া দাম মেলে এই ফল।তারকনাথ বাবু জানান, ‘এই আমের বাগান থেকে আমরা আমাদের অনেক আত্মীয় স্বজনদের বাড়িতে আম পাঠিয়েছে। স্বাদ আর মিষ্টি হওয়ায় অনেকেই আমাদের এই আমের প্রংশসা করছে। আর যারা আমাদের আম একবার কিনে নিয়ে গেছেন তারা আবার কেনার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন।’
Suvojit Ghosh