আরও পড়ুনঃ শিলিগুড়িতে ট্রপিকাল অর্কিড চাষ! কৃষকদের নতুন আয়ের রাস্তা দেখাচ্ছে
অর্থকরী ফসল হিসেবে তেজপাতার চাষ করা হয়। গাছ থেকে পাতা কেটে বাছাই করে তা শুকিয়ে প্যাকেটজাত করে পাঠানো হয় রাজ্যের বিভিন্ন জেলায়। পাশাপাশি এই তেজপাতা রাজ্য ছাড়িয়ে ভারতবর্ষের বিভিন্ন প্রান্তেও রফতানি করা হয়ে থাকে। আর এই তেজপাতা তোলা থেকে শুরু করে প্যাকেটজাত করে রফতানি করার আগে পর্যন্ত সমস্ত কাজ করছেন মহিলাদের পাশাপাশি এলাকার বহু পুরুষও।
advertisement
আরও পড়ুনঃ বিশেষ এই চাষাবাদ পদ্ধতি সম্পর্কে জেনে নিন, সহজেই হতে পারবেন ব্যাপক লাভবান!
অন্যদিকে ব্যবসায়ী রতন সূত্রধর জানান, এই তেজপাতা সারা জেলাতেই চাষ করা হয়ে থাকে। বর্তমানে এটি একটি লাভজনক ব্যবসা হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। সারাবছর পর্যাপ্ত পরিমানে এর ফলন মিললেও ফেব্রুয়ারি কিংবা মার্চ মাসে ফলন কম হয়। অর্ডার অনুযায়ী তা প্যাকেটজাত করে পাঠানো হয় বিভিন্ন জায়গায়। এই কাজের সঙ্গো যুক্ত রয়েছেন স্বনির্ভর দলের সদস্যরা। সবমিলিয়ে এই ব্যবসা এখন নতুন দিশা দেখাচ্ছে জেলা জুড়ে।
মৃন্ময় বসাক